বাংলাদেশের বসুন্ধরা গোষ্ঠীর আগমনের অনেক আগে কলকাতা ময়দানে শোনা গিয়েছিল টাটা গোষ্ঠীর নাম। টাটা প্রসঙ্গ আপাতত জল্পনাতেই রয়েছে। লাল হলুদ (East Bengal) এবং কোম্পানির মধ্যেকার আলোচনা প্রসঙ্গে তাঁবুর বাইরে পোক্ত কোনো তথ্য জানা যায়নি। পুরোটাই শোনা কথা বা জল্পনা।
জল্পনায় ভর করে এক সংবাদ মাধ্যমে দাবি করা হয়েছে, ইস্টবেঙ্গল গ্রুপের নথি পত্র নাকি সংস্থার খুব একটা পছন্দ হয়নি। তাই দুই পক্ষের মধ্যে কথা বার্তাও আর এগোয়নি বেশি দূর। এরপরেই বাংলাদেশের বসুন্ধরা গ্রুপের সঙ্গে ক্লাব কর্তাদের সখ্যতা গড়ে উঠেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বসুন্ধরা গ্রুপের সঙ্গে লাল হলুদ ক্লাব কর্তাদের মধ্যে যোগাযোগ যে এখন এখন ভালই রয়েছে তা কারও অজানা নয়। সব ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহেই পদ্মা পারে যেতে পারেন ক্লাবের কর্তারা। আইনজীবীকে সঙ্গে করে তাঁরা বাংলাদেশে যেতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে।
ইস্টবেঙ্গলের তরফে দেবব্রত সরকার এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তাঁদের পক্ষ থেকেই যোগাযোগ করা হয়েছিল বসুন্ধরা গ্রুপের সঙ্গে। কথাবার্তা হয়েছে। তবে বসুন্ধরাই যে আগামী মরশুমে ক্লাবের ইনভেস্টর এমনটা বলার সময় আসেনি এখনও।