গত মরসুমে ট্রফি খরা কাটিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। আসন্ন মরসুমেও ট্রফি জিততে মরিয়া লাল হলুদ শিবির। ট্রান্সফার উইন্ডো খোলার আগে থেকে দল গঠনের ব্যাপারে কাজ শুরু করে দিয়েছিল ইমামি-ইস্টবেঙ্গল। কর্তারা আশ্বাস দিয়ে বলেছিলেন, ভালো দল গঠন করা হচ্ছে। কোচ কার্লেস কুয়াদ্রত-ও ভাল দল গঠনের ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেছিলেন।
দুই ম্যাচ জিতে ডার্বি খেলতে নামবে East Bengal
কলকাতা ফুটবল লিগে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট রিজার্ভ দল খেলাচ্ছে। মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের প্রথম একাদশেও অধিকাংশ উঠতি ফুবটলার। দুই-তিন অভিজ্ঞ ফুটবলার খেলাচ্ছে সাদা কালো ব্রিগেড। আর ইস্টবেঙ্গল? ইস্টবেঙ্গলের লক্ষ্য ইতিমধ্যে স্পষ্ট। কলকাতা ফুটবল লিগকে হালকাভাবে নিচ্ছে না তারা। আরও একবার সিএফএল ট্রফি জিততে চাইছে মশাল বাহিনী।
ইস্টবেঙ্গল তাদের রিজার্ভ টিমের সঙ্গে যুক্ত করে দিয়েছেন কয়েকজন সিনিয়র ফুটবলারকে। সেই সঙ্গে ধরে রেখেছে গতবারের কোর টিম. কোর টিম থাকায় সুবিধা হচ্ছে বিনো জর্জে। জর্জ টেলিগ্রাফের বিরুদ্ধে জোড়া গোল করেছেন সায়ন ব্যানার্জী। সায়ন গত মরসুমের আবিষ্কার। সিনিয়র দলের হয়ে খেলে সুনাম অর্জন করেছিলেন।
East Bengal: কুয়াদ্রতের সঙ্গে অনুশীলনে সুব্রত, নস্টালজিক কোচ
সেই সঙ্গে জেসিন টিকে, শ্যামল বেসরা, অমন সিকে, আদিত্য পাত্ররা রয়েছেন। সার্থক গোলুই, তন্ময় ঘোষ, তন্ময় দাস, সুব্রত মুর্মু, মনোতোষ চাকলাদারদের স্কোয়াডের সঙ্গে যুক্ত করেছে লাল হলুদ শিবির। মরসুমের শুরু থেকেই খেতাব জয় লক্ষ্য ইস্টবেঙ্গলের।