দিমিত্রি পেত্রাতোসের করা গোলে বেঙ্গালুরুকে হারাল ফেরান্দোর সবুজ-মেরুন বাহিনী

২০১৪-১৫ মরশুমে বেঙ্গালুরুর কান্তিরাভা স্টেডিয়াম থেকেই আই লিগ জিতে ফিরেছিল সবুজ মেরুন (Mohun Bagan) ব্রিগেড। গোল করেছিলেন বেলো রজ্জাকরা।৮ বছর পর আজ ফের সেই বেঙ্গালুরু…

Dimitri Petratos

২০১৪-১৫ মরশুমে বেঙ্গালুরুর কান্তিরাভা স্টেডিয়াম থেকেই আই লিগ জিতে ফিরেছিল সবুজ মেরুন (Mohun Bagan) ব্রিগেড। গোল করেছিলেন বেলো রজ্জাকরা।৮ বছর পর আজ ফের সেই বেঙ্গালুরু এফসির ঘরের মাঠ কান্তিরাভা স্টেডিয়াম থেকেই ৩ পয়েন্ট নিয়ে ফিরলেন হুগো বুমোসরা।৬৬ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেছেন দিমিত্রি পেত্রাতোস।ম্যাচ জিতেও চতুর্থ স্থানে থাকলো ফেরান্দোর এটিকে মোহনবাগান।

বক্সের একটু উপর থেকে তাঁর ডান পায়ের গোলাটা যখন আছড়ে পড়ল বেঙ্গালুরুর জালে, তখন আবেগে ভাসলেন মোহনবাগান কোচ।গোল করেই এই অস্ট্রেলিয়ান স্ট্রাইকার দৌড় দিলেন গ্যালারির দিকে।পেত্রাতোসের শটটা বাঁচানোর জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন বেঙ্গালুরুর গোলকিপার গুরপ্রিত সিং সান্ধু কিন্তু বলের নাগাল পাননি তিনি।ম্যাচটি জিততে কতটা মরিয়া ছিলেন তিনি সেটা গোল করার পর দিমিত্রিকে জড়িয়ে ধরতেই বুঝিয়ে দিলেন ফেরান্দো।

সবুজ মেরুনের গোলের পর সেই গোল আর শোধ করতে পারেননি সুনীল ছেত্রীর বেঙ্গালুরু।খেলার শেষের দিকে মোহনবাগানের পোস্ট কাঁপিয়ে ফিরে আসে নারায়ণনের শট।মোহনবাগানও অবশ্য অনেক গোলের সুযোগ নষ্ট করেন।যে রয় কৃষ্ণ ছিল প্রতিপক্ষ টিমে ত্রাসের সঞ্চার করত সেই রয় কৃষ্ণকে পুরো বতলবন্দি করে ফেলেছিল ফেরান্দোর ডিফেন্ডাররা।এই হারের ফলে ৮ ম্যাচের মধ্যে ৫টিতেই হেরে লিগ টেবিলের নবম স্থানেই থাকল বেঙ্গালুরু।দিনের শেষে বেঙ্গালুরু কান্তিরাভা স্টেডিয়ামেই উড়ল সবুজ মেরুন আবির।দিমিত্রি পেত্রাতোসের করা গোলে বেঙ্গালুরু হারালো ফেরান্দোর সবুজ মেরুন বাহিনী!!

২০১৪-১৫ মরশুমে বেঙ্গালুরুর কান্তিরাভা স্টেডিয়াম থেকেই আই লিগ জিতে ফিরেছিল সবুজ মেরুন ব্রিগেড।গোল করেছিলেন বেলো রজ্জাকরা।৮ বছর পর আজ ফের সেই বেঙ্গালুরু এফসির ঘরের মাঠ কান্তিরাভা স্টেডিয়াম থেকেই ৩ পয়েন্ট নিয়ে ফিরলেন হুগো বুমোসরা।৬৬ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেছেন দিমিত্রি পেত্রাতোস।ম্যাচ জিতেও চতুর্থ স্থানে থাকলো ফেরান্দোর এটিকে মোহনবাগান।

বক্সের একটু উপর থেকে তাঁর ডান পায়ের গোলাটা যখন আছড়ে পড়ল বেঙ্গালুরুর জালে, তখন আবেগে ভাসলেন মোহনবাগান কোচ।গোল করেই এই অস্ট্রেলিয়ান স্ট্রাইকার দৌড় দিলেন গ্যালারির দিকে।পেত্রাতোসের শটটা বাঁচানোর জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন বেঙ্গালুরুর গোলকিপার গুরপ্রিত সিং সান্ধু কিন্তু বলের নাগাল পাননি তিনি।ম্যাচটি জিততে কতটা মরিয়া ছিলেন তিনি সেটা গোল করার পর দিমিত্রিকে জড়িয়ে ধরতেই বুঝিয়ে দিলেন ফেরান্দো।

সবুজ মেরুনের গোলের পর সেই গোল আর শোধ করতে পারেননি সুনীল ছেত্রীর বেঙ্গালুরু।খেলার শেষের দিকে মোহনবাগানের পোস্ট কাঁপিয়ে ফিরে আসে নারায়ণনের শট।মোহনবাগানও অবশ্য অনেক গোলের সুযোগ নষ্ট করেন।যে রয় কৃষ্ণ ছিল প্রতিপক্ষ টিমে ত্রাসের সঞ্চার করত সেই রয় কৃষ্ণকে পুরো বতলবন্দি করে ফেলেছিল ফেরান্দোর ডিফেন্ডাররা।এই হারের ফলে ৮ ম্যাচের মধ্যে ৫টিতেই হেরে লিগ টেবিলের নবম স্থানেই থাকল বেঙ্গালুরু।দিনের শেষে বেঙ্গালুরু কান্তিরাভা স্টেডিয়ামেই উড়ল সবুজ মেরুন আবির।