ফাল্গুনের মাঝে প্রখর হচ্ছে সূর্য। শীতের আমেজ কাটিয়ে গনগনে দুপুর। বাড়ছে উত্তাপ। পাল্লা দিয়ে থার্মোমিটারের পারদ চড়াচ্ছে ইস্টবেঙ্গল (Basundhara-East Bengal)। ময়দানে কারও ফোনের রিংটোন, ‘আরও কাছাকাছি আরও কাছে এসো…’
ইস্টবেঙ্গলের ভবিষ্যত এখনও অজানা। ইনভেস্টর জল্পনা জারি রয়েছে। বহু মানের মাঝে আলাদা করে উঠে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ এই সংস্থার সঙ্গে লাল হলুদ কর্তাদের খাতির চোখে পড়েছে সকলের। দুই পক্ষের হৃদ্যতা আরও বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
সূত্র উদ্ধৃত করে সর্ব ভারতীয় এক ক্রীড়া সংবাদ মাধ্যম দাবি করেছে, বসুন্ধরা এবং ইস্টবেঙ্গলের মধ্যে এখনও পর্যন্ত যতটা কথাবার্তা হয়েছে তা ইতিবাচক। এই ধারা বজায় থাকলে আগামী দিনে চূড়ান্ত চুক্তি পত্রে সই হওয়া অসম্ভব কিছু না। বরং সমঝোতা হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল বলেই এখন মনে করা হচ্ছে।
সূত্রের দাবি, বাংলাদেশে যেতে পারেন ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। এই ফাল্গুনেই হয়তো যাবেন তাঁরা। ইতিপূর্বে শোনা গিয়েছিল বাংলাদেশে গঙ্গা-পদ্মা কাপে অংশ নিতে পারে লাল-হলুদ ব্রিগেড।
বসুন্ধরা বাংলাদেশের কোম্পানি। ইস্টবেঙ্গল ভারতের। অর্থাৎ বিদেশি বিনিয়োগের সম্ভাবনা। কিছু প্রোটোকল (এফডিআই) অতিক্রম করতে হবে সংস্থাকে। ইতিমধ্যে কোম্পানির পক্ষ থেকে সেই কাজও কিছুটা এগিয়ে রাখা হয়েছে বলে অনুমান। আরও কাছাকাছি বসুন্ধরা-ইস্টবেঙ্গল।