আইপিএলের নিলামে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হার, বাজিমাত কলকাতার

Sports Desk: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাব দলের মালিকরা সম্প্রতি নতুন আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি কেনার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল, তারা দরপত্র তুলেছিল। কিন্তু সঞ্জীব গোয়েঙ্কার কোম্পানি আরপিজিএস শেষ…

IPL

Sports Desk: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্লাব দলের মালিকরা সম্প্রতি নতুন আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি কেনার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল, তারা দরপত্র তুলেছিল। কিন্তু সঞ্জীব গোয়েঙ্কার কোম্পানি আরপিজিএস শেষ মুহুর্তে সকলকে তাক লাগিয়ে দিয়ে বাজিমাত করে বেরিয়ে গেল।

২০২২ আইপিএলের আসন্ন মরসুমের জন্য দুটি নতুন দল ঘোষণা করা হয়েছে। আহমেদাবাদ এবং লখনউকে নতুন দল হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং নিলামের পরিমাণও তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতো। সঞ্জীব গোয়েঙ্কার কোম্পানি আরপিএসজি লখনউ ফ্র্যাঞ্চাইজি কিনেছে এবং ইসিভিসি ক্যাপিটাল আহমেদাবাদ ফ্র্যাঞ্চাইজি কিনেছে।

রিপোর্ট অনুসারে, সঞ্জীব গোয়েঙ্কার কোম্পানি আরপিজিএস লখনউ দল কিনতে মোট ৭০৯০ কোটি টাকার বিড করেছে, যা সর্বোচ্চ এবং তিনি জিতেছেন। এরপরে একটি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সংস্থা সিভিসি ক্যাপিটাল ৫২০০ কোটি টাকায় বিড করে দ্বিতীয় দলের অধিকার অর্জন করেছে। এই দুটি বিডিং কোম্পানি আইপিএলের নতুন দুটি দল কিনেছে অন্য সব বড় নামকে পিছনে ফেলে দিয়ে।

বিসিসিআই দুবাইতেই এই নিলাম ও বিডিংয়ের ব্যবস্থা করেছিল এবং দরপত্র দাতারাও দুবাইতে ছিলেন। এর পরে সমস্ত নিলাম করা হয় এবং নিলামের এই প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরে, নিলামের জন্য একযোগে অর্থ ঘোষণা করা হয়েছিল। কেউ ভাবেননি যে কোনও দলের জন্য ৭০০০ কোটি টাকার বিডও করা হবে। প্রতি দলে ৪০০০ কোটি টাকা বা আরও কিছু বেশি অর্থ বিনিয়োগ আশা করা হয়েছিল, কিন্তু এত বিশাল পরিমাণ বিনিয়োগ সামনে আসতেই সকলের চোখ ছানাবড়া হয়ে যায়।

দলগুলির নিলাম প্রক্রিয়ার আগে, বিসিসিআই পুরানো দলগুলিতে ধরে রাখার নিয়ম (রিটেন নিয়ম) সম্পর্কে জানিয়ে দিয়েছে। রিটেন নিয়মে বলা হয়েছে, একটি দলে চারজন খেলোয়াড় ধরে রাখা যাবে। নতুন দলগুলিকে মেগা নিলামের বাইরে থেকে ২ জন খেলোয়াড় কেনার অধিকার দেওয়া হয়েছে। আগামী বছর আইপিএলের জন্য একটি মেগা নিলামও রয়েছে।