দেশ দখল করেছে তালিবানরা, আইপিএল খেলা নিয়ে সংশয়ে রশিদ-নবিরা

স্পোর্টস ডেস্ক: করোনা পরিস্থিতিতে অর্ধেক হয়ে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। খুব তাড়াতাড়িই বাকি অর্ধেক টুর্নামেন্ট শুরু হবে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে। কিন্তু তাতে কি…

দেশ দখল করেছে তালিবানরা, আইপিএল খেলা নিয়ে সংশয়ে রশিদ-নবিরা

স্পোর্টস ডেস্ক: করোনা পরিস্থিতিতে অর্ধেক হয়ে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। খুব তাড়াতাড়িই বাকি অর্ধেক টুর্নামেন্ট শুরু হবে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে। কিন্তু তাতে কি যোগ দিতে পারবেন আফগানিস্তানের দুই ক্রিকেটার রশিদ খান ও মহম্মদ নবি? তা নিয়েই তৈরি হয়েছে বড়সড় প্রশ্ন।

আরও পড়ুন হাতিয়ার আফগান সমস্যা, ব্যর্থ বাইডেনের পদত্যাগ চাইলেন ট্রাম্প

   

অন্যদিকে ইতিমধ্যেই গোটা আফগানিস্তান জুড়ে ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে তালিবানদের আক্রমণ এবং তার সঙ্গে আতঙ্ক। আক্রমণের সঙ্গে সঙ্গে তাদের আগ্রাসন দেশজুড়ে ঊর্ধ্বমুখী। আমেরিকার সামরিক কার্যালয় পেন্টাগনের তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করে বলা হয়েছিল, তিনমাসের মধ্যেই কাবুল দখল করে ফেলবে তালিবানরা। কিন্তু কাল দুপুর থেকেই কাবুলে ঢুকে রাজধানী শহর দখল করতে শুরু করে তালিবানরা।

আরও পড়ুন তালিবানরাজ কায়েম হতেই দেশ ছাড়লেন আফগান প্রেসিডেন্ট

ইতিমধ্যেই আফগানিস্তানের রাশ নিজের হাতে নিয়েছে তালিবানরা। দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট আসরাফ ঘানি। দেশ ছাড়তে শুরু করেছেন অন্যান্য দেশের নাগরিকরাও। তালিবানদের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আফগানিস্তানের আকাশে কোনও অসমারকি বিমান চলাচল করতে পারবে না। এদিকে দুই আফগান ক্রিকেটার রশিদ খান ও মহম্মদ নবি এখন ইংল্যান্ডে।

Advertisements

আরও পড়ুন সমর্থকদের উদ্বেগ বাড়িয়ে আইএসএলে এখনও অনিশ্চিত লাল-হলুদ

দুজনেরই পরিবার আটকে রয়েছে কাবুলে। ঠিক ছিল ইংল্যান্ড থেকে সোজা দুবাইয়ে পৌঁছে যাবে আইপিএলের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা খেলতে। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে তাদের কাবুলে ফেরা জরুরি। তারমধ্যেই সোমবার সকাল থেকেই তো মার্কিন সেনাদের সঙ্গে গুলির লড়াই শুরু হয়ে গিয়েছেনে তালিবানদের। দেশ ছাড়ার চেষ্টায় রয়েছেন আফগান নাগরিকরা।

আরও পড়ুন অভাবের সংসারে হাল ধরতে সবজি বিক্রি করছেন ভারতের বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার

এই পরিস্থিতিতে মন দিয়ে আইপিএল খেলাও যে দুষ্কর তা ভালই বুঝতে পারছে দুই ক্রিকেটারের আইপিএল দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ভারতীয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা বিসিসিআই-এর পক্ষ থেকে পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা হচ্ছে।