ঘোর অমঙ্গল থেকে বাঁচতে অক্ষয় তৃতীয়ার আগেই বাড়ি থেকে সরান এই জিনিস

আগামীকাল গোটা রাজ্যের জুড়ে পালিত হবে পয়লা বৈশাখ অর্থাৎ বাঙালির নতুন বছর। এই নববর্ষ নিয়ে বাঙালির অনুমোদনা থেকে চোখে পড়ার মতো, সেইসাথে প্রাচীনকাল থেকেই হালখাতা কিংবা নতুন খাতার একটি রীতি প্রচলন আছে।

Celebrating Akshaya Tritiya - the Festival of Prosperity and Wealth

আগামীকাল গোটা রাজ্যের জুড়ে পালিত হবে পয়লা বৈশাখ অর্থাৎ বাঙালির নতুন বছর। এই নববর্ষ নিয়ে বাঙালির অনুমোদনা থেকে চোখে পড়ার মতো, সেইসাথে প্রাচীনকাল থেকেই হালখাতা কিংবা নতুন খাতার একটি রীতি প্রচলন আছে।

অর্থাৎ এই দিনে মনে করা হয় মা লক্ষ্মী সবার মঙ্গল করেন ঠিক সেই কারণেই বিশেষ করে যারা ব্যবসায়ী তারা এই দিনটিকে মহাসমারোহে উদযাপিত করেন। আমরা ছোট থেকেই এই নববর্ষের সাথে পরিচিত। আর নববর্ষের পরেই বাংলা ক্যালেন্ডারে উজ্জ্বলভাবে লেখা থাকে অক্ষয় তৃতীয়ার কথা।

https://video.incrementxserv.com/vast?vzId=IXV533296VEH1EC0&cb=100&pageurl=https://kolkata24x7.in&width=300&height=400

মনে করা হয়, এই দিনে দেবী লক্ষী এবং বিষ্ণুদেবের আরাধনা করলে বাড়ির সোম মঙ্গল সাধন হয়, অমঙ্গলে ছায়া। তবে বাস্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই দিন ঘরে এমন কিছু করা উচিত নয় যাতে দেবিলক্ষী রুষ্ট হন এবং যার ফলে আপনার বাড়িতে নেমে আসতে পারে চরম দারিদ্রতা। পুরান মতে দেবী লক্ষ্মী হল দ্বন্দ্বগুলোতে দেবী এবং তাকে ঠিকমতো সন্তুষ্ট করতে পারলেই ঘরে কোনদিনও অভাব দেখা দেয় না। তাই স্বাভাবিকভাবে বাঙালিরা মা লক্ষ্মীকে নিজের কন্যা জ্ঞ্যানে পুজো করেন।

বাস্তু বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বাড়িতে যদি কোন ভাঙ্গা ঝাঁটা ছেঁড়া জুতো ছেঁড়া জামাকাপড় কিংবা ভাঙ্গা বাসন বা কাঁচের কোন সামগ্রী থেকে থাকে তাহলে তা অক্ষয় তৃতীয়ার আগেই বাড়ি থেকে দূর করে ফেলুন। অন্যদিকে ঠিক একইভাবে বাড়িতে যদি কোন গাছ শুকিয়ে যায় তাহলে তাও বাড়ি থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। আর যদি এইগুলি না করা হয় তাহলে বাড়িতে নেমে আসতে পারে করুণ দারিদ্রতা।