Preventing heart disease: আমরা যত প্রযুক্তি নির্ভর হচ্ছি ততোই শরীরে ক্রমশ বাসা বাঁধছে বিভিন্ন ধরনের রোগ। যার মধ্যে অন্যতম হলো থাইরয়েড কোলেস্টেরল ইউরিক অ্যাসিড সুগার ব্লাড প্রেসার এর মত সমস্যা। তবে একই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও। একটা সময় ছিল যখন শুধুমাত্র বয়স পঞ্চাশের গণ্ডি পেরোলেই হৃদরোগের সমস্যা দেখা দিত৷
কিন্তু বর্তমানে ৩০ পেরোলেই দেখা যাচ্ছে হৃদরোগের সমস্যা। যার মনে রয়েছে অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন খাদ্যাভাস এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের অভাব। তবে শরীরে হৃদরোগের সমস্যা দেখা দিলে তা আগে থেকেই জানান দিতে শুরু করে। তবে মাত্র কিছু কথা মাথায় রাখলেই অল্প বয়সে হৃদ রোগের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে জিনগত সমস্যার কারণেই হৃদরোগের আবির্ভাব হয় শরীরে। তাই পরিবারে কারোর বিশেষ করে বাবা-মার যদি হৃদরোগের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আগে থেকেই লাগাম টানতে হবে অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপনে। বিশেষজ্ঞরা আরো জানাচ্ছেন, হৃদরোগে সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ত্যাগ করতে হবে ধূমপান সেইসাথে ত্যাগ করতে হবে তামাকজাত দ্রব্য সেবন। অন্যদিকে যদি প্রতিদিন মদ্যপানের অভ্যাস থেকে থাকে তাহলে ঘনিয়ে আসতে পারে বিপদ কারণ অ্যালকোহলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট এবং কোলেস্টেরল যা হৃদযন্ত্রকে বিকল করতে পারে।
অন্যদিকে দুশ্চিন্তা হৃদরোগের অন্যতম কারণ তাই বেশি পরিমাণে দুশ্চিন্তা একেবারেই ঠিক নয়। তাছাড়া সপ্তাহে প্রায় প্রতিদিন ব্যায়াম করার পরামর্শ দিচ্ছেন তারা এবং একই সাথে কমিয়ে আনতে হবে শরীরের ওজন। যাতে বাড়তি পরিমাণে কলেস্ট্রল কিংবা মেদ কোনোভাবেই শরীরের জমতে না পারে।
#HeartDisease #Prevention #YoungAge #HealthTips #HealthyHeart #RiskFactors