উৎসবের আমেজ কেটে গেলেও বাজারে সবজির দাম হাতের নাগালের বাইরে তা বলাই চলে৷ কালীপুজো কেটে গিয়েছে এবার আসতে চলেছে ভাইফোঁটা৷ আর তার আগেই মধ্যবিত্তের মাথায় হাত পরে গিয়েছে৷ কারণ বাজারে গিয়ে টাকা শেষ হয়ে গেলেও সবজির ব্যাগ থাকছে ফাঁকা৷
আজ বাজারে বেগুনের দাম (Vegetable Price) ১২০ টাকা, পটল ১০০ টাকা, এবং চিড়ের দাম ২০০ টাকা প্রতি কিলোগ্রামে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়াও, অন্যান্য রাজ্য থেকে আসা ক্যাপসিকাম, সবুজ মটরশুঁটির দামও (Vegetable Price) বেড়ে গেছে, যা স্থানীয় সরবরাহের উপর প্রভাব ফেলেছে। পাশাপাশি কলকাতায় বিন্সের দাম ইতিমধ্যেই ডাবল সেঞ্চুরি করে ফেলেছে। বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজি দরে। শসা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কিলো দরে।
বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন বাজারে শাকসবজির দাম কেমন চলছে, তা জানানো দরকার। শীতকালীন সবজির মধ্যে পেঁয়াজ, আলু, টমেটো, শিমলা মরিচ ইত্যাদি জনপ্রিয়। এগুলোর দাম বিভিন্ন কারণে ওঠানামা করে। যেমন, গত মাসে পেঁয়াজের দাম ছিল ২০-২৫ টাকা প্রতি কেজি, যা এখন বেড়ে ৩০-৩৫ টাকায় পৌঁছেছে।
অন্যদিকে, শীতকালে উৎপাদন করা সবজি যেমন ফুলকপি এবং গাজর, তারা ৩০-৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। টমেটো ও আলুর দামও বাজারে পরিবর্তিত হচ্ছে। এই অবস্থায়, কৃষক এবং ভোক্তাদের মধ্যে একটি বিরোধ দেখা দিতে পারে, যেখানে কৃষক দাম বাড়ানোর চেষ্টা করেন এবং ভোক্তারা কম দামে কেনার চেষ্টা করেন। শাকসবজির দাম বাড়লে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় প্রভাব পড়ে। গাজর সেখানে প্রায় ৮০ টাকা প্রতি কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি তো ৩০ টাকা থেকে ৪০ টাকা প্রতি পিস বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, নতুন করে জমিতে ফলন না হলে জোগান বাড়বে না সবজির। আর তা না হলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হচ্ছে না।
চেন্নাইয়ের কোয়াম্বেদু হোলসেল মার্কেট একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক কেন্দ্র, যেখানে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে সবজি এবং ফলমূল কেনাবেচা হয়। এই বাজারের দাম নিয়মিতভাবে ওঠানামা করে, যা বিভিন্ন কারণে ঘটে থাকে। বুধবার, বাজারে সবজির দামগুলি মধ্যম পর্যায়ের ওঠানামা দেখেছে।