Enforcement directorate:চিংড়ি ব্যবসার আড়ালে কোটি কোটি সাদা করেছে শাহাজান, অভিযোগ ইডির সন্দেশখালির

ত্রাস শেখ শাহাজানকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে ইডি। যদিও রেশন দুর্নীতি মামলায় প্রথমে রাজ্য পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে তারপরে কোর্টের আদেশে তাঁকে সিবিআই হেফাজতে পাঠানো হয়।…

sheikh shahjahan

ত্রাস শেখ শাহাজানকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে ইডি। যদিও রেশন দুর্নীতি মামলায় প্রথমে রাজ্য পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে তারপরে কোর্টের আদেশে তাঁকে সিবিআই হেফাজতে পাঠানো হয়। যদিও এখানেই শেষ নয়, শনিবার ইডি আধিকারিকরা তাঁকে জেরা করতে পৌঁছায় বসিরহাট জেলা সংশোধনাগারে। সেখানেই তাঁকে গ্রেফতার করে ইডি।

যদিও রেশন দুর্নীতির মামলা ইতিমধ্যে বাঁক নিয়েছে অন্যদিকে। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, চিংড়ি মাছের ব্যবসার আড়ালে ১৩৭ কোটি কালো টাকা সাদা করেছেন শাহজাহান। তাঁরা আরও জানতে পেরেছেন শাহজাহান পাইকারি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এসকে সাবিনা ফিশারি সংস্থায় ম্যাগনাম এক্সপোর্টস মাধ্যমে ঢুকেছিল ১০৪ কোটি টাকা। ২০১২ থেকে ২০২২ এবং ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ওই টাকা ঢুকেছিল। এক ব্যবসায়ীর থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ঢুকেছিল ৩৩ কোটি টাকা।

   

তদন্তের প্রথমেই এত টাকার হদিশ পেলে তদন্ত শেষ হওয়া পর্যন্ত এই টাকার পরিণাম কত হবে,সেটা স্বাভাবিক ভাবেই আন্দাজ করা যায়। শেখ শাহাজানের বিরুদ্ধে প্রচুর অভিযোগ সামনে এসেছে। জমি দখল, মাছের ভেড়ি দখল, মহিলাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারসহ বিভিন্ন অভিযোগ সামনে এসেছে।