আরজি কর কাণ্ডে (RG kar case) নয়া মোড়। মহিলা ডাক্তার খুন ও ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হলে তাঁদের মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। শনিবার এমনটাই জানিয়েছে শিয়ালদহ আদালত। পাশাপাশি ওই ঘটনায় মূল দুই অভিযুক্ত সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের জামিনের আর্জিও খারিজ করে দেয় আদালত। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাঁদের বিচার বিভাগীয় হেফাজতে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নতুন করে ধস দার্জিলিং-কালিম্পঙে, তিস্তার জল বাড়ায় আতঙ্কে জনপদ
গত ২৫ সেপ্টেম্বর সন্দীপ এবং অভিজিৎকে শিয়ালদহ আদালতে হাজির করিয়েছিল সিবিআই। তারপর ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দু’জনকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে চেয়েছিল। কিন্তু আদালত জানায়, কত দিনের হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হবে, তা তদন্তকারী সংস্থা ঠিক করে দিতে পারে না। আদালতই তা ঠিক করবে। এর পর ৩০ তারিখ পর্যন্ত অভিযুক্তদের বিচার বিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। সন্দীপ এবং অভিজিতের আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেছিলেন। কিন্তু আদালত তা খারিজ করে দিয়েছে।
কুণাল ঘোষের তীব্র কটাক্ষ: ‘ফেসবুকে বিপ্লব’ করে আত্মা বিক্রি করছে সিপিআইএম!
ঘটনায় অভিযুক্ত সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল দুজনেই প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেন। তাই এই অপরাধের পেছনে তাঁদের সামাজিক অবস্থান অস্বীকার করা যাবে না। অর্থ্যাৎ তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ শাস্তি অর্থ্যাৎ মৃত্যুদণ্ডের সম্ভাবনা রয়েছে। যা বিরল থেকে বিরলতম অপরাধের মধ্যে পড়ে এমনটাই মনে করছে আইনজীবী মহল।
সাগর দত্তে জারি কর্মবিরতি, কলেজ কাউন্সিলের বৈঠকে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জুনিয়র চিকিৎসকদের
ধৃতদের নার্কো ও পলিগ্রাম টেস্টের আবেদন জানিয়েছিল সিবিআই। সেই দাবি মঞ্জুর করে আদালত জানায় আগামী ৩০ তারিখের শুনানিতে সেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে। তবে আদালতের সিবিআইয়ের ভিডিও রেকর্ডিংয়ের বিষয়টি খারিজ করে আদালত।