Job Scam:বৈঠকে চাকরি যদি না হয়… টানা ১০০২ দিনের বিক্ষোভকারীরা নিচ্ছে বড় পদক্ষেপ

চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ ধর্ণার ১০০২ দিন। এদিন শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর কোনও মন ভুলানো বার্তা নয়, বৈঠকেই হোক চাকরির ফয়সালা। এমনই অবস্থান থেকে বড় পদক্ষেপ…

চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ ধর্ণার ১০০২ দিন। এদিন শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর কোনও মন ভুলানো বার্তা নয়, বৈঠকেই হোক চাকরির ফয়সালা। এমনই অবস্থান থেকে বড় পদক্ষেপ নিতে চলেছেন SLST চাকরিপ্রার্থীরা।  নিয়োগ দুর্নীতিতে (Job Scam) জর্জরিত তৃণমূল সরকার। যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি চেয়ে একটানা ১০০২ দিন ধর্ণায় রয়েছেন এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীরা।

সোমবার শিক্ষা মন্ত্রীর সাথে বৈঠক। যদিও তাদের অভিযোগ, এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভরসা দিলেও কিছু হয়নি। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়েরর সাক্ষাতের পরও চাকরির জট খোলেনি। তারা বলছেন সোমবারের বৈঠকই যেন শেষ বৈঠক হয়।

শনিবার ছিল বিক্ষোভের ১ হাজারতম দিন। সেদিন ধর্মতলার ধর্ণামঞ্চে চাকরিপ্রার্থীরা মাথা মুড়িয়ে প্রতিবাদ জানান। মহিলা বিক্ষোভকারীদের মাথা মুড়িয়ে দেওয়ার ছবিতে তীব্র বিতর্ক ছড়ায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে ধর্নামঞ্চে গেছিলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তাকে দেখেই চোর চোর চোর ধরো স্লোগান উঠেছিল। বিতর্ক ঢাকতে তড়িঘড়ি ধর্ণামঞ্চ থেকেই শিক্ষা মন্ত্রীর সাথে কথা বলে সোমবারের বৈঠকসূচি স্থির করেন কুণাল ঘোষ।  এদিন বৈঠক।

চাকরিপ্রার্থীদের দাবি শিক্ষা মন্ত্রীর সাথে ১০ বার সাক্ষাৎকার হয়েছে, ফোন এসেছিল অভিষেকের। রাজ্য সরকারের সদিচ্ছার অভাব রয়েছে বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের। তৃণমূল ভবনে একাধিক বার দারস্থ হয়েও ফয়সলা হয়নি। এবার কি কিছু হবে? এমনই আশায় এসএলএসটির চাকরিপ্রার্থীরা।

চাকরিপ্রার্থীরা বলছেন, “শিক্ষামন্ত্রীর সাথে বহুবার মিটিং হয়েছে‌‌। অফিশিয়ালি একটা মিটিং হয়েছে আনঅফিসিয়ালি বারবার মিটিং হয়েছে। আবার অফিশিয়াল মিটিং ডাকা হয়েছে আমরা চাইছি এটাই যেন শেষ মিটিং হয় । এখান থেকে যেন নিয়োগ হয়।