Tragic Murder: স্ত্রী ও ভাগ্নেকে গুলি করে আত্মহত্যা করলেন রাজ্য পুলিশের এসিপি

Tragic Murder Story: রবিবার গভীর রাতে মহারাষ্ট্রের পুনেতে একটি বড় ঘটনা ঘটেছে। অমরাবতীর এসিপি ভরত গায়কওয়াড় তার স্ত্রী এবং ভাগ্নেকে গুলি করে, তারপর তিনি নিজেকেও গুলি করেন।

Maharashtra Amravati ACP Bharat Gaikwad, His Wife, and Nephew Involved in Disturbing Incident

Tragic Murder Story: রবিবার গভীর রাতে মহারাষ্ট্রের পুনেতে একটি বড় ঘটনা ঘটেছে। অমরাবতীর এসিপি ভরত গায়কওয়াড় তার স্ত্রী এবং ভাগ্নেকে গুলি করে, তারপর তিনি নিজেকেও গুলি করেন। রবিবার ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে এসিপি ভরত এ ঘটনা ঘটান। ভরতের স্ত্রী-সন্তানরা পুনেতে থাকতেন।

প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, প্রথমে এসিপি ভরত তার স্ত্রী মণিকে গুলি করে, যার আওয়াজ শুনে ভাগ্লে দীপক উঠে আসে, তারপর তাকেও গুলি করে। পরে এসিপি ভরত নিজেকে গুলি করে। স্থানীয় পুলিশ তিনজনেরই মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

সম্প্রতি পদোন্নতি পেয়েছেন ভরত গায়কওয়াড়, হয়েছেন এসিপি
অমরাবতী শহরের রাজাপেঠ ডিভিশনের এসিপি ছিলেন ভরত গায়কওয়াড়। তার বয়স ছিল ৫৭ বছর। সম্প্রতি তিনি সিনিয়র পুলিশ ইন্সপেক্টর থেকে পদোন্নতি পেয়ে এসিপি হয়েছেন এবং অমরাবতীতে পোস্ট করা হয়েছে। রাত সাড়ে ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে পরিবারের সদস্যরা জানান।

গুলির শব্দ শুনে ভাগ্নে পৌঁছে তাকে গুলি করে
ভরত গায়কওয়াড প্রথমে তার স্ত্রী মণি গায়কওয়াড়কে (৪৪) নিজের কাছে থাকা রিভলবার দিয়ে গুলি করেন। মামার ঘর থেকে গুলির শব্দ শুনে ভাগ্নে দীপক গায়কওয়াড় (৩৫) সেখানে পৌঁছলে ভরত গায়কওয়াদ তাঁকেও গুলি করেন। এ সময় ভরত তার মা ও ছেলে সুহাস গায়কওয়াড়কে দরজার কাছে ধাক্কা দিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়।

এএসপি তার মা-ছেলেকে ধাক্কা দেন
দরজা বন্ধ করার পরে, এসিপি ভরত গায়কওয়াড়ও নিজের মাথায় গুলি করেন, যার কারণে তিনিও মারা যান। ছেলে সুহাস তড়িঘড়ি করে স্থানীয় থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ তড়িঘড়ি করে তিনজনকেই নিকটস্থ জুপিটার হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজনকেই মৃত ঘোষণা করেন। লাইসেন্স করা রিভলভারটি এই ঘটনায় ব্যবহার করা হয়েছে নাকি অন্য কোনো তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ