গোয়ায় মমতার মুখ পোড়ালেন অভিষেক-মহুয়া

সকালে হাসির খবর এলেও বেলা হতেই টিএমসি ভেসে যাচ্ছে গোয়াতে। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গোয়ায় তৃণমূলের ঝুলি শূন্য। ফলে গোয়ায় মমতার মুখ পোড়ালেন অভিষেক-মহুয়া। …

সকালে হাসির খবর এলেও বেলা হতেই টিএমসি ভেসে যাচ্ছে গোয়াতে। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গোয়ায় তৃণমূলের ঝুলি শূন্য। ফলে গোয়ায় মমতার মুখ পোড়ালেন অভিষেক-মহুয়া। 

১৮ টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ১২ টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। তৃণমূল কংগ্রেস ও মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টি (এমজিপি) পাঁচটি আসনে এগিয়ে। তবে কোনও আসনেই এগিয়ে নেই তৃণমূল প্রার্থী। তিভিম আসনে দ্বিতীয় স্থানে আছেন তৃণমূল প্রার্থী কবিতা কন্ডোলকর। একটা সময় অবশ্য এগিয়ে ছিলেন তিনি।

   

বিধানসভা ভোটের আগে একাধিকবার গোয়া সফরে গিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সেইসঙ্গে সৈকত নগরীতে বারবার গিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। কংগ্রেসের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফ্যালেরিওকে দলে টেনে চমক দেন মমতা-অভিষেক। সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে ফ্যালেরিও সর্বভারতীয় তৃণমূলের সহ-সভাপতি করার পাশাপাশি রাজ্যসভার সাংসদও করিয়েছিল তৃণমূল। গোয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয় সাংসদ মহুয়া মৈত্রকেও। যদিও এদিন বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গোয়ার ছবিও পরিষ্কার হতে শুরু করে।

কংগ্রেস বলেছে যে তারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেসের (টিএমসি) সঙ্গে জোট গঠনের জন্য উন্মুক্ত এবং এমনকি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টিকে (এএপি) মন্ত্রিত্ব দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত অবশ্য ২০২২ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলে ৪০ সদস্যের হাউসে ২২ টিরও বেশি আসন নিয়ে বিজেপির টানা তৃতীয় মেয়াদে জয়ের বিষয়ে আস্থা প্রকাশ করেছিলেন।