Seema Haider: সীমার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটে মিলল ‘বিস্ফোরক’ তথ্য

পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা সীমা হায়দারের (Seema Halder) একটি হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সামনে এসেছে। এই চ্যাটে তিনি নেপালের এক বাস ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলছেন।

Seema Halder Explosive information

পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা সীমা হায়দারের (Seema Haider) একটি হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সামনে এসেছে। এই চ্যাটে তিনি নেপালের এক বাস ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলছেন। এই বাস ম্যানেজারের নাম প্রসন্ন গৌতম। এই চ্যাট তিনি পোখরা থেকে ভারতে আসা বাসের অবস্থান পাঠিয়েছেন ভারতে আসার আগে নেপালে অবস্থানরত সীমা হায়দারকে। এর সঙ্গে ভারতে আসা বাসের নম্বরও পাঠিয়ে দেন।

আসলে ম্যানেজার তাকে নেপালের পোখারার অবস্থান পাঠিয়েছিলেন৷ যেখান থেকে বাসটি ১২ মে সকাল ৭ টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। এই চ্যাটে বাসের ম্যানেজার সীমাকে বাকি টাকা দিতে বললে তিনি বলেন, আপনি তাকে (শচীন মীনা) মেসেজ করুন।

Sachin and Seema

আসলে সীমার কাছে পুরো টাকা দেওয়ার মতো ক্ষমতা ছিল না। সে কারণেই তিনি এই বার্তা পাঠিয়েছেন। এ রপর ম্যানেজার চ্যাটে বলেন, বাকি টাকা দেওয়ার পর স্ক্রিনশট পাঠান। উল্লেখ্য, সীমা নেপালের পোখরা হয়ে অবৈধভাবে ভার্চ পৌঁছেছিল।

UP ATS জিজ্ঞাসাবাদ করেছে
সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশ ATS পাকিস্তানী মহিলা সীমা হায়দারকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। এতে সীমা ও শচীন ইউপি এটিএসকে অনেক তথ্য দিয়েছিলেন। সূত্রের খবর, উভয়েই নেপালে পরিকল্পনা করেছিলেন যে তারা ভারতে কোথায় থাকবেন এবং কী বিবৃতি দেবেন। শচীনই নেপালে সীমাকে তিনটি আধার কার্ড দিয়েছিলেন। এর মধ্যে একটি সীমার এবং দুটি শিশুর

এটিও পড়ুন- Seema Haider: সীমার জাল নথি তৈরি করা দুই ভাইকে গ্রেফতার করল ATS

সীমা ও শচীনের দাবি, নেপালের পশুপতিনাথ মন্দিরে তাদের বিয়ে হয়েছিল। পাকিস্তান থেকে অবৈধভাবে ভারতে আসা সীমা বলেছেন যে তিনি শচীনের সঙ্গে তার বাকি জীবন ভারতে কাটাতে চান৷ তাই তাকে ভারতে থাকতে দেওয়া উচিত। তিনি পাকিস্তানে ফিরে যেতে চান না। প্রসঙ্গত, সীমা তার চার সন্তানকে নিয়ে ভারতে এসেছেন।