Ram Mandir: অযোধ্যার নক্ষত্র নরেন্দ্র মোদী

Prime Minister Ram Mandir

কেউ কেউ বলছেন, বৃত্ত সম্পূর্ণ হল। রামমন্দির আন্দোলনের জন্মলগ্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল যাঁকে, তাঁর হাত দিয়েই প্রাণ প্রতিষ্ঠা হল রামলালার। রামমন্দিরে (Ram Mandir) রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠায় লাইমলাইটে প্রধানমন্ত্রী। ক্যামেরার লেন্স থেকে অতিথিদের ভাষণ। সর্বত্রই নক্ষত্রের নাম নরেন্দ্র মোদী।

Advertisements

২২ জানুয়ারি, ২০২৪। দিনটা অযোধ্যার। দিনটা রামের। দিনটা নরেন্দ্র মোদীরও। হলুদ-গেরুয়া ফুলে সাজানো রামমন্দির। সাদা ধুতি- সোনালি পাঞ্জাবি ও কোটে প্রধানমন্ত্রী। ঘড়িতে বারোটা বেজে পাঁচ। লং শটে মন্দিরের দিকে এগোচ্ছেন তিনি। ক্যামেরা ফলো করছে, ধীরে ধীরে প্রবেশ করলেন গর্ভগৃহে।
তারপর পুজো। ৮৪ সেকেন্ডের পুজোয় প্রাণপ্রতিষ্ঠা। সব সেরে মন্দির থেকে বেরলেন তিনি। হাজারো ক্যামেরার ঝলকানি মন্দিরকে ঘিরে। হাজারো ক্যামেরার নজর প্রধানমন্ত্রীর দিকেই।

পুজো শেষে মঞ্জে দাঁড়িয়ে মোদীর মুখে বিজয়ের ঘোষণা। বললেন, ‘আজ আমাদের রাম এসে গিয়েছে। এত লড়াইয়ের পর রাম এসেছেন।’ বিজয়ের ঘোষণা করলেন। বিনয়ের বার্তাও দিলেন প্রধানমন্ত্রী। বললেন, ‘আজ শুধু বিজয়ের দিন নয়, বিনয়েরও দিন।’

Advertisements

অযোধ্যায় লাইমলাইটে মোদী। ভাষণের কেন্দ্রেও মেদি। সংঘ প্রধান মোহন ভগবত বললেন, ‘তপস্যীর মতো তপস্যা করেছেন মোদী। রামের পথে হেঁটেছেন তিনি।’ উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বললেন, ‘এখন বিশ্বের সাংস্কৃতিক রাজধানী হয়ে উঠল অযোধ্যা। যা প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ ইচ্ছাশক্তি ছাড়া সম্ভব হত না। ডবল এঞ্জিনের সরকারের চেষ্টার জন্য এটা সম্পূর্ণ হয়েছে।’

আজকের অযোধ্যায় নেই রামজন্মভূমি আন্দোলনের আরেক শরিক রাজনাথ সিং-ও। তিনি পুজো দিলেন দিল্লির দরিয়াগঞ্জের মন্দিরে। রাম-ময় অযোধ্যার আকাশে ধ্রুবতারার নাম নরেন্দ্র মোদী।