BJP: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্দ্য অংশ। চিরকাল আন্তর্জাতিক মঞ্চে এমনটাই বলে এসেছে ভারত। মুখে বলে কাজ হয়নি। এবার কাজে করিয়ে দেখাবে ভারত। বৃহস্পতিবার কাশ্মীরের আরএস পুরা নির্বাচনী কেন্দ্রে এমনটাই দাবি করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি বলেন, “পাক অধিকৃত কাশ্মীর আদতে জম্মু ও কাশ্মীরেরই অংশ। এই বিধানসভার ভোট শেষ হলে পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে আবার জম্মু ও কাশ্মীরের অংশ করে তোলা হবে।”
মাঙ্কি পক্স নিয়ে নয়া নির্দেশিকা কেন্দ্রের, সতর্ক থাকার বার্তা রাজ্যগুলিকে
অতীতে অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা দাবি করেছিলেন বিজেপি (BJP) ৪০০ আসনে জিতলে পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের অন্তর্ভুক্ত হবে। এবার কাশ্মীরে বিধানসভা ভোটের প্রচারে গিয়ে সেই স্পর্শকাতর বিষয়টিকেই হাতিয়ার করলেন যোগী। তিনি বলেন, “পাকিস্তান এখন ভিখারিতে পরিণত হয়েছে। তারা নিজেরদেরই সামলাতে পারছে না, অধিকৃত কাশ্মীর কী করে সামলাবে? পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারাই এখন পাকিস্তানের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আন্দোলন করছেন।”
এলজি এবং এমসিডি আধিকারিকরা কি দিল্লি চালাবেন? বিধানসভায় প্রশ্ন তুললেন কেজরিওয়াল
গত মে মাস থেকেই মুজফ্ফরাবাদ-সহ সামাহনি, সেহানসা, মিরপুর, রাওয়ালকোট, হাত্তিয়ান বালা, খুইরাট্টা, তত্তাপানির মতো এলাকায় ইসলামাবাদ বিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। অভিযোগ ওই অঞ্চলে উৎপাদিত বিদ্যুৎ, চা সবকিছুই দেশের অন্যান্য প্রান্তে সরবরাহ হচ্ছে।
সেমি কন্ডাক্টরের পর এবার কলকাতায় বসছে ভারতের নয়া সুপার কম্পিউটার
ফলে ওই সমস্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিষগুলির অভাব ও মূল্যবৃদ্ধির কোপে পড়তে হয়েছে সেখানকার স্থানীয়দের। সেকারণেই ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে প্রবলভাবে সরব হয়েছে তাঁরা।