HomeBharatJammu and Kashmir: জঙ্গিদমনে দিনভর কাশ্মীরে অভিযান জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার

Jammu and Kashmir: জঙ্গিদমনে দিনভর কাশ্মীরে অভিযান জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার

- Advertisement -

গোটা জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) জুড়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান চলছে। এই ঘটনায় পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার (২৬ জুন) কাশ্মীরের চারটি জেলায় ধারাবাহিক অভিযান চালায় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)।কুলগাম, বান্দিপোরা, শোপিয়ান ও পুলওয়ামা জেলার ১২টি জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। এর মধ্যে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠনের নতুন শাখা, সন্ত্রাসীদের আবাসিক কমপ্লেক্স এবং ওভারগ্রাউন্ড কর্মীরা অন্তর্ভুক্ত ছিল।

এনআইএ তল্লাশি অভিযানের সময় বেশ কয়েকটি ডিজিটাল ডিভাইস উদ্ধার করেছে যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অপরাধমূলক তথ্য রয়েছে। এই ডেটা এখন এজেন্সি দ্বারা পরীক্ষা করা হবে। এনআইএ এক বছর আগে ২০২২ সালের ২১ জুন সন্ত্রাসবাদ রোধে একটি স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করেছিল।

   

এনআইএ যে সব জঙ্গি সংগঠনের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে, তার মধ্যে রয়েছে দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ), ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট জম্মু ও কাশ্মীর (ইউএলএফজেঅ্যান্ডকে), মুজাহিদিন গজওয়াত-উল-হিন্দ (এমজিএইচ), জম্মু ও কাশ্মীর ফ্রিডম ফাইটার্স (জেকেএফএফ), কাশ্মীর টাইগার্স, পিএএএফ।

এনআইএ-র অভিযোগ, চৌম্বকীয় বোমা, আইইডি, তহবিল, মাদক দ্রব্য এবং অস্ত্র/গোলাবারুদ তৈরি ও সরবরাহের জন্য এনআইএ-র স্ক্যানারে রয়েছে ক্যাডার ও অ্যাক্টিভিস্টরা। এনআইএ-র তদন্তে জানা গিয়েছে, তারা জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাস, হিংসা ও নাশকতার সঙ্গে যুক্ত।

তদন্তে জানা গিয়েছে, পাকিস্তান ভিত্তিক সন্ত্রাসীরা সন্ত্রাসবাদের প্রচারের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছিল। তারা কাশ্মীর উপত্যকায় তাদের কর্মী এবং ক্যাডারদের কাছে অস্ত্র/ গোলাবারুদ, বিস্ফোরক, মাদক ইত্যাদি সরবরাহ করার জন্য ড্রোন ব্যবহার করছিল।

এর আগে গত মাসের ১১ মে জম্মু ও কাশ্মীরের ১১টি জায়গায় অভিযান চালায় এনআইএ। এনআইএ জামায়াতে ইসলামী এবং সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন মামলায় অভিযান চালিয়েছে। এনআইএ তাদের অনুসন্ধান ও অনুসন্ধান অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

- Advertisement -
এই সংক্রান্ত আরও খবর
- Advertisment -

Most Popular