তৃতীয় বারের জন্য তাকেই প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চলেছে দেশবাসী। কারণ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকলেও তৃতীয়বারের জন্যই সরকার গড়ছে এনডিএ। তবে এইবার কিন্তু জোট সরকারের বাধ্যবাধকতা মেনেই কাজ করতে হবে মোদী-অমিত শাহদের। আগামীকাল( ৯ জুন) সন্ধ্যায় তৃতীয়বারের জন্য মোদী সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে রাজধানীকে সাজিয়ে তোলা হবে রাজকীয় সজ্জায়। কারণ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রচুর সংখ্যক ভিআইপি ও অতিথি। সেই কারনেই রাজধানীকে মুড়ে ফেলা হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থায়।
NDA ছাড়ছেন দুই সাংসদ? মোদীর শপথের আগে বিরাট চিন্তায় বিজেপি
এমনকি শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য কড়া নিরাপত্তা চাদরে মুড়ে ফেলা হচ্ছে রাজধানী ও আশপাশের এলাকাকেও। সেখানে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয় থাকছে । থাকছে পাঁচ কোম্পানির আধাসামরিক বাহিনী, এনএসজি কমান্ডো। সাথে ড্রোন এবং স্নাইপার। এছাড়াও দিল্লি পুলিশের উচ্চ পদস্থ কর্তারা। তবে দিল্লি পুলিশ সূত্রের জানা যাচ্ছে, যে শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের হোটেল থেকে অনুষ্ঠানস্থলে নির্ধারিত রুট দিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানেও নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হবে। বিশিষ্ট ব্যক্তিদের রুটে স্নাইপার এবং সশস্ত্র পুলিশ সদস্যরা মোতায়েন থাকবে। সাথে ড্রোনও থাকবে। অথয়েব বলাযায় নিরাপত্তার কোন ত্রুটি থাকবে না।
অধীরের কাকুতি-মিনতি! কংগ্রেস হাইকমান্ডের কাছে কীসের আর্জি?
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকতে পারেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, মরিশাস ও সেশেলসের শীর্ষ নেতারা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শহরের হোটেল যেমন লীলা, তাজ, আইটিসি মৌর্য, ক্লারিজেস এবং ওবেরয়কে ইতিমধ্যেই নিরাপত্তার আওতায় আনা হয়েছে। এছাড়ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মতোই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথিদের মধ্যে থাকবেন বহু শ্রমিক। এছাড়াও থাকবেন অনেক সাফাইকর্মী, রূপান্তরকামী, সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পে কাজ করা শ্রমিক ও বিকশিত ভারত গড়ে তোলার কারিগররা। তবে বলা যায়
সব মিলিয়ে ওই দিন রাষ্ট্রপতি ভবনে আট হাজারেরও বেশি অতিথি উপস্থিত থাকবেন।