সাংসদ পদ খোয়াবেন কঙ্গনা? হিমাচল প্রদেশ হাইকোর্টে অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

সাংসদ পদ খোয়াতে পারেন কঙ্গনা রানাওয়াত? নির্বাচনে জিতেও স্বস্তি মিলছে না বলিউড অভিনেত্রীর। তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন হিমাচল প্রদেশের এক বাসিন্দা। কিন্নর জেলার…

Kangana ranaut

সাংসদ পদ খোয়াতে পারেন কঙ্গনা রানাওয়াত? নির্বাচনে জিতেও স্বস্তি মিলছে না বলিউড অভিনেত্রীর। তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন হিমাচল প্রদেশের এক বাসিন্দা। কিন্নর জেলার বাসিন্দা লায়ক রাম নেগির দাবি, তিনি হিমাচলের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্র থেকে কঙ্গনার বিরুদ্ধে লড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর মনোনয়ন খারিজ করে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন কঙ্গনাকে সুবিধা পাইয়ে দিতেই তাঁর মনোনয়ন প্রত্যাখান করা হয়ে বলে অভিযোগ তুলেছেন।

কথায় নয়, আসল পরিসংখ্যান দেখে তবেই বিশ্বাস করব, বাজেট নিয়ে কটাক্ষ চিদাম্বরমের

   

অবশেষে কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। আগামী ২১ অগাস্ট কঙ্গনার জবাব চেয়ে নোটিস পাঠিয়েছে হিমাচল প্রদেশ হাইকোর্ট। বিচারপতি জ্যোৎস্না রাওয়ালের বেঞ্চেই মামলাটির শুনানি হবে।

Mamata Banerjee: ফিরল রেড রোডের দুর্ঘটনার স্মৃতি! সময়ের হেরফেরে বড় বিপদ এড়ালেন মমতা

মান্ডি লোকসভা আসনে থেকে ৭৪ হাজার ৭৫৫ ভোটে জয়ী হন কঙ্গনা। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, কংগ্রেস প্রার্থী বিক্রমাদিত্য সিং পেয়েছিলেন ৪,৬২,২৬৭ ভোট। আর কঙ্গনা পেয়েছিলেন ৫,৩৭,০০২ ভোট। তবে এই আসন থেকে লড়তে চেয়েছিলেন কিন্নরের বাসিন্দা, লায়ক রাম নেগিও। মান্ডিতে রিটার্নিং অফিসার ছিলেন সেখানকার জেলাশাসক। লায়ক রাম নেগির দাবি, জেলাশাসক ভুলভাবে তাঁর মনোনয়নপত্র প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।

জানা গিয়েছে, লায়েক রাম নেগি হিমাচল প্রদেশ বনবিভাগের একজন কর্মী। চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই অবসর নিয়ে তিনি ভোটে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন।

Ladakh: হঠাৎ লাদাখে বিরাট ট্যাঙ্ক বাহিনী মোতায়েন চিনের, আতঙ্ক বাড়ছে উপত্যকায়

তাঁর দাবি, রিটার্নিং অফিসার তথা মান্ডির জেলাশাসকের কাছে তিনি মনোনয়নপত্রের সঙ্গে বন বিভাগের জারি করা একটি ‘নো ডিউ সার্টিফিকেট’-ও জমা দিয়েছিলেন। এরপর জল, বিদ্যুত্ ও টেলিফোন বিভাগের নো ভিউ সার্টিফিকেট দাখিল করতে নির্দেশ দেন জেলাশাসক। যারজন্য মাত্র একদিনের সময় দেওয়া হয়েছিল। তিনি সেগুলো জোগারও করেছিলেন। কিন্তু সেগুলি তারপর আর গ্রহণ করেননি জেলাশাসক। ওই ব্যক্তির অভিযোগ এখানে স্পষ্ট অনিয়ম হয়েছে। এবং এর পেছনে রয়েছে নির্বাচন কমিশন। উদ্দেশ্যপ্রনোদিতভাবে এমনটা হয়েছে বলে তাঁর অভিযোগ।