Politics: রাহুল না-পসন্দ হলেও গণতন্ত্র ইস্যুতে বিরোধী বৈঠকে যাচ্ছে তৃণমূল

রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সদস্যপদ খারিজের পরেই সমস্ত বিরোধী দলগুলিকে একজোট করতে উদ্যোগী হয়েছে কংগ্রেস। সোমবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকাজুন খাড়গের ডাকা বৈঠকে সমস্ত দল প্রতিনিধি পাঠাচ্ছে

Opposition parties leaders discussing at a meeting

রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সদস্যপদ খারিজের পরেই সমস্ত বিরোধী দলগুলিকে একজোট করতে উদ্যোগী হয়েছে কংগ্রেস। সোমবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকাজুন খাড়গের ডাকা বৈঠকে সমস্ত দল প্রতিনিধি পাঠাচ্ছে। সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকছে তৃণমূল৷ লোকসভার তৃণমূল সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যসভার তৃণমূল সাংসদ জহর সরকারকে পাঠানো হচ্ছে দলের তরফে।

মোদি পদবী নিয়ে মন্তব্যের কারণে গত বৃহস্পতিবার রাহুল গান্ধীকে দোষী সাব্যস্ত করে দুই বছরের কারাদণ্ডের সাজা দেয় সুরাট আদালত। শাস্তি হওয়ার পরই ২৪ ঘণ্টা কাটার আগেই জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের অধীনে সাংসদ পদ খুইয়েছেন রাহুল গান্ধী। যা নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হয় সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলি। একই ইস্যুতে সরব হতে দেখা যায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, ডেরেক ও ব্রায়েনদের৷

জানা গেছে, বৈঠকের পাশাপাশি সংসদে বিরোধীদের ধর্নাতেও তৃণমূল যোগ দেবে । আজ সংসদের দুই কক্ষেই কালো পোশাক ও ব্যাচ পরে ধরনা দেবেন বিরোধী দলের সাংসদরা। কংগ্রেসের ডাকা এই বৈঠকে তৃণমূল ছাড়াও উপস্থিত ছিল জেডিইউ, সমাজবাদী পার্টি, ডিএমকে, এনসিপি, সিপিএম, আরএসপি, এনসিপি, এমডিএমকে দলের প্রতিনিধিরা।

কিন্তু রাহুল গান্ধীর মতো হেভিওয়েট নেতার বিরুদ্ধে পদক্ষেপে কেন জওহর সরকার ও প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়দের পাঠানো হচ্ছে? কেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বা ডেরেক ও ব্রায়েনদের মতো নেতারা যাচ্ছেন না? তবে কী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের না পসন্দের কারণেই উপস্থিতি? শুধুমাত্র উপস্থিতি জানাতেই দুই জনকে পাঠানো হচ্ছে? প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে৷