বৃহস্পতিবার সন্ধেয় শাসকদলের নেতা-মন্ত্রী, এক ঝাঁক তারকার সামনে সম্মানিত ধারাবাহিক ‘মিঠাই’ ও ‘এইপথ যদি না শেষ হয়’ এর ‘মিঠাই’, ‘সিদ্ধার্থ’ ও ‘উর্মি’। শাড়িতে দুই অভিনেত্রী ও কোর্ট প্যান্টে সেজে মঞ্চে চরিত্রাভিনেতা সৌমিতৃষা, আদৃত ও অন্বেষা । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁদের গলায় সাদা-সবুজ উত্তরীয় পরিয়ে হাতে রাজ্য সরকারের টেলি অ্যাকাডেমি স্মারক তুলে দিতেই ক্যামেরার ঝলকানি। রাজেন্দ্র প্রসাদ দাসের ‘মিঠাগু ও শরদেন্দু সমাদ্দারের ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’ ধারাবাহিক দু’হাত ভরে দিয়েছে মোদক ও উর্মির পরিবারকে। জনপ্রিয়তা, খ্যাতি, দর্শকদের ভালবাসা এবং সরকারি সম্মান।
‘রাজদা’ থেকে ‘রাধিকা’ জার্নিটা বিশাল: স্বস্তিকা
এদিকে চলচ্চিত্র চর্চা, প্রশিক্ষণের জন্য আর রাজ্যের বাইরে যেতে হবে না পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে। সে রকমই বন্দোবস্ত করলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খুঁজে পাওয়া গেল ‘শ্যুটিংয়ের সেরা ঠিকানা’। ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ টেলি আকাদেমি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করলেন তিনি। ২০১২ সালে তৈরি টেলি আকাদেমি এ বার ঠিকানা পেল বারুইপুরে। নেতাজি ইন্ডোর স্টে়ডিয়ামে টেলি আকাদেমি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল মাধ্যমে ১০ একর জমির এই কমপ্লেক্সে ঘুরে দেখালেন মমতা।
‘রোজ রাতে পাতে চাই বিশেষ এই পদ’ শ্যামল মিত্রের প্রিয় খাবার সঙ্গে স্ত্রী’র হাতের রেসিপি
সকল কলাকুশলীকে ধন্যবাদ জানিয়ে মমতা বললেন, ‘‘কোভিডের সময়ে দেশবাসী যখন গৃহবন্দি, তখন তাঁদের বন্ধু হয়ে তাঁদের পাশে ছিলেন এই টেলিভিশন। বিশেষ করে ধারাবাহিকের শিল্পীদের তো তুলনাই হয় না। আমি নিজেও রাতের দিকে সময় পেলে ধারাবাহিক দেখি। আপনাদের জন্য আমরা গর্বিত। এই কমপ্লেক্স আপনাদের প্রাপ্য। বারুইপুরে কিন্তু খুব দূরে নয়। গড়িয়া থেকে একটি উড়ালপুলও তৈরি করা হয়েছে। যাতায়াতে কোনও অসুবিধা হবে না কারও।’’
<
p style=”text-align: justify;”>