Swastika Dutta Interview: ‘রাজদা’ থেকে ‘রাধিকা’ জার্নিটা বিশাল: স্বস্তিকা

দেখতে দেখতে ছয় আটটা বছর কাটিয়ে ফেললাম। ( Swastika Dutta ) কিন্তু পেছন ফিরে তাকালেই মনে হয়, এই তাে সেদিনের কথা, ক্যামেরার পিছনে থেকে রাজদা…

Swastika Dutta Interview

দেখতে দেখতে ছয় আটটা বছর কাটিয়ে ফেললাম। ( Swastika Dutta ) কিন্তু পেছন ফিরে তাকালেই মনে হয়, এই তাে সেদিনের কথা, ক্যামেরার পিছনে থেকে রাজদা রােল অ্যাকশন বলতেই আমি সাইকেল চালাতে শুরু করে দিয়েছি।

‘পারব না আমি ছাড়তে তােকে’ দিয়ে কেরিয়ারের শুরু, তারপর ‘অভিমান’, ‘হরিপদ ব্যান্ডওয়ালা’, ‘দুষ্মা দুগ্ন’, ‘ভজ গােবিন্দ ও ‘বিজয়িনী’ আর তারপর ‘কি করে বলব তােমায়’। গােটা এই জার্নিতে আমি অনেক কিছু শিখেছি এবং শিখে চলেছি ( Swastika Dutta )।

   

সত্যজিৎ রায়ের প্রিয় পদ, সঙ্গে বিজয়া দেবীর হাতের রেসিপি 

‘বিজয়িনী’র সময় ওডিশি নাচের তালিম নিয়েছিলাম। টোটো চালানাে শিখতে হয়েছে। ভজ গােবিন্দ ধারাবাহিক করতে গিয়ে তাে রিকশ চালানােও শিখেছি। আর কি করে বলব তােমায়’ সিরিয়ালে আই অ্যাম বিহেভিং। ফ্র্যাঙ্কলি বলছি আগের সব চরিত্রগুলি অ্যাডপ করেছিলাম। আসলে আমি যখন যে চরিত্রে অভিনয় করি তার মতাে হয়ে যাই। কিন্তু রাধিকা অনেকটাই স্বস্তিকার মতাে। যেমন ধরাে রাধিকা ফ্যাশন ডিজাইনার আর স্বস্তিকা ফ্যাশন ফ্রিক। দু’জনেই হাসিখুশি প্রাণােচ্ছল। শুধু একটাই পার্থক্য—স্বস্তিকা ভালােবাসা পেতে ভালােবাসে আর রাধিকা ভালােবাসা দিতে। এত সিমিলারিটি থাকার জন্য। পরিচালক সৃজিত দা বলেই দিয়েছেন, ‘তুই বিহেব করে যা শুধু। তাছাড়া অদ্ভূত ভাবে আমি দেখছি, এই ধারাবাহিকে স্ক্রিপ্ট মুখস্থ করতে হচ্ছে না। ইটস ভেরি ক্যাজুয়ালি কামিং আউট অফ মি।

‘গাঙ্গুবাই’ ছবির গানে নেচে বাজিমাত করল নীপা ও তোর্সা 

<

p style=”text-align: justify;”>আসলে রাধিকা অ্যা গার্ল নেক্সট টু ডাের। যাকে দেখলে মনে হবে, আপনাদের পাশের বাড়ি বা পাড়ার কোনও মেয়ের চরিত্র। একমাত্র এই কারণে কিছুটা সময় কাজ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েও, আমি এই প্রােজেক্টে হা করি। তাছাড়া গল্পটা ধারাবাহিক প্রেমের গপ্পোও নয়, ইটস অ্যা স্টোরি, প্রােসেস অফ ফলিং ইন লাভ।
 কর্ণ ও কুশলের সঙ্গে অফ স্ক্রিনেও ভালাে বন্ধুত্ব তৈরি হয়ে গিয়েছে। ওরা সারাক্ষণ আমার লেগপুলিং করে চলেছে। তবে এই সিরিয়াল থেকে আমার প্রাপ্তি বিউটিফুল শু্যটিং লােকেশন। ঘুম, নেপাল, সান্দাকফু, দার্জিলিং-এর সুন্দর সুন্দর জায়গায় আমরা শুটিং করেছি, যা এখনও পর্যন্ত আমার কেরিয়ারের বেস্ট শু্যটিং লােকেশন। এডিট-এ গিয়ে যখন নিজেকে দেখছি ইটস রিয়েলি লুকিং সাে বিউটিফুল। একটা সিনেম্যাটিক ফিলিং আসছে। সব মিলিয়ে নাউ রাধিকা ইজ ক্লোজ টু মাই হার্ট। তাই তাে স্ক্রিপ্ট পড়তে পড়তে বাড়ি থেকে স্টুডিও দু’ঘন্টার পথ কীভাবে কেটে যেত বুঝতেই পারি না।