দীর্ঘক্ষণ ধরে Bluetooth হেডফোনে গান শোনেন? সাবধান, হতে পারে ভয়ঙ্কর বিপদ!

অনলাইন ক্লাস হোক কিংবা ট্রেনে যাত্রা পথে গান শোনা। সবকিছুতেই হেডফোন বা ইয়ারফোনের ব্যবহার বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও অবসর সময় আমরা অনেকেই গান শোনার জন্য ইয়ারফোন ব্যবহার করে থাকি। এতে সাময়িক আনন্দ পেলেও, দীর্ঘ সময় ধরে হেডফোন ব্যবহারের ফলে হতে পারে মারাত্মক সমস্যা।

Bluetooth Headphones indina girl

Bluetooth Headphones: অনলাইন ক্লাস হোক কিংবা ট্রেনে যাত্রা পথে গান শোনা। সবকিছুতেই হেডফোন বা ইয়ারফোনের ব্যবহার বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও অবসর সময় আমরা অনেকেই গান শোনার জন্য ইয়ারফোন ব্যবহার করে থাকি। এতে সাময়িক আনন্দ পেলেও, দীর্ঘ সময় ধরে হেডফোন ব্যবহারের ফলে হতে পারে মারাত্মক সমস্যা।

যদি আপনার ইয়ারফোন বা হেডফোনটি বেশিরভাগ সময় আপনার কানের দিক থেকে প্লাগ করে থাকে তবে এটি একদমই ভাল লক্ষণ নয়। আপনার কানের জন্য ইয়ারফোন এবং হেডফোন কতটা বিপজ্জনক সেটা জেনে নেওয়া দরকার। ইয়ারফোন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ উৎপন্ন করে। অতএব, আপনি যদি এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য ব্যবহার করেন তবে তা মস্তিষ্কে খুব খারাপ প্রভাব ফেলবে। ফলে ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহারকারীদের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে প্রবল।

•কি কি সমস্যা হতে পারে?
•কানে যন্ত্রনা
ইয়ারফোন বা হেডফোন ব্যবহারের সময় নিজের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে তবেই ব্যবহার করবেন। দীর্ঘ সময় ধরে গান শুনলে,কানে অদ্ভুত শব্দ অনুরনিত হতে পারে, এবং কানে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ৯০ ডেসিবেল বা তার চেয়ে বেশি মাত্রার আওয়াজ সরাসরি কানে লাগলে এই সমস্যা হয়।

•মনের উপর খারাপ প্রভাব
আপনি কি জানেন, হেডফোন বা ইয়ারফোনে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ উৎপন্ন হয়। আর আপনি যদি এটি দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করেন তাহলে তা মস্তিষ্কের উপর খুব খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।

বধিরতা: হেডফোন থেকে যে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ উৎপন্ন হয় সেটি মস্তিষ্কে ক্ষতির সাথে সাথে কানে শোনার ক্ষেত্রেও সমস্যা তৈরি করে।
এছাড়াও কিছু কিছু মানুষ আছে যারা অন্যদের সাথে হেডফোন শেয়ার করে। এক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণু এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে ইয়ারফোনের স্পঞ্জ এর মধ্যে দিয়ে চলে যায়। যা কানে সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।