Mahindra Thar ভারতের বাজারে অন্যতম জনপ্রিয় এসইউভি গাড়ি। দীর্ঘদিন ধরে এটি নিজের জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে। এর তিন দরজা ভার্সনটি গত ২০২০-তে প্রথম লঞ্চ করেছিল। বিগত কয়েকমাস আগে এই গাড়ির কয়েকটি ভ্য়ারিয়েন্ট বুকিং করার পর সেগুলি ডেলিভারি পেতে এক বছরের বেশি অপেক্ষা করতে হত। কিন্তু উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে এখন সেই পরিস্থিতি বদলেছে। মজার বিষয়, Mahindra Thar বুকিং করার তিন মাসেরও কম সময়ে ডেলিভারি পাওয়া যাচ্ছে। পাঁচ দরজার Thar Roxx লঞ্চের কয়েক মাসের মধ্যে এই নজিরবিহীন চিত্র সামনে এসেছে।
Mahindra Thar-এর ওয়েটিং পিরিয়ড তাৎপর্যপূর্ণ হারে কমেছে
মাহিন্দ্রা থার এসইউভি-র 4×4 ভ্যারিয়েন্টের সর্বোচ্চ ওয়াটিং পিরিয়ড বর্তমানে তিন মাস। পেট্রোল ভার্সনের জন্য তিন মাস অপেক্ষা করতে হলেও ডিজেল ভার্সন বুক করার দু’মাসের মধ্যেই ডেলিভারি পাওয়া যাচ্ছে। আবার 4×2 ভার্সনের পেট্রোল ও ডিজেল উভয় ভ্যারিয়েন্টের ওয়েটিং পিরিয়ড সর্বোচ্চ দুই মাস।
Mahindra Thar-এর স্পেসিফিকেশন ও ট্রান্সমিশন
মাহিন্দ্রা থার (Mahindra Thar) 4×4 দু’ধরনের ইঞ্জিন বিকল্পে এসেছে। এর ২.০ লিটার টার্বোচার্জড পেট্রোল ইঞ্জিন এবং ২.২ লিটার ডিজেল মোটর। উভয় মডেল ৬-স্পিড ম্যানুয়াল ও ৬-স্পিড অটোমেটিক ট্রান্সমিশন অপশনে বেছে নেওয়া যায়। পেট্রোল ইউনিট থেকে ১৫০ বিএইচপি শক্তি ও ডিজেল মোটর থেকে ১৩০ বিএইচপি শক্তি উৎপন্ন হয়।
Maruti Suzuki Dzire-এর নতুন ভার্সনের জন্য অপেক্ষা করা উচিত হবে কি! না জানলে ঠকবেন
অন্যদিকে, Mahindra Thar-এর 4×2 একটি ১.৫ লিটার ডিজেল এবং ২.০ লিটার টার্বোচার্জড পেট্রোল ইঞ্জিন সহ অফার করা হয়। ডিজেল ইঞ্জিন থেকে ১১৬ বিএইচপি শক্তি এবং ৩০০ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। এটি ৬-স্পিড ম্যানুয়াল গিয়ারক্স সহ বেছে নেওয়া যায়। ২.০ লিটার টার্বোচার্জড পেট্রোল মোটরের সঙ্গে উপলব্ধ রয়েছে ৬-স্পিড টর্ক কনভার্টার অটোমেটিক ট্রান্সমিশন।