রাজ্যে ফের উদ্ধার বিপুল চোরাই সোনা। তাল তাল সোনা (Gold Smuggling) দেখে চমকে গেলেন শুল্ক বিভাগ কর্মীরা। কলকাতার (Kolkata) কোথায় যাচ্ছিল এই ‘কালো সোনা’ তদন্ত শুরু।
এই সোনার প্যাকেট পার্সেল হয়ে সিঙ্গাপুর থেকে এসেছে বলেই জানা গেছে। বিমানবন্দরের অভিবাসন বিভাগ জানাচ্ছে, সিঙ্গাপুর থেকে এই পার্সেল কী করে সিঙ্গাপুরের শুল্ক বিভাগকে ফাঁকি দিয়ে এসেছে সেটিও তদন্তের অন্যতম বিষয়। আরও প্রশ্ন, এই সোনা কলকাতার কোথায় পাচার হচ্ছিল?
বিমানবন্দরের শুল্ক বিভাগ জানাচ্ছে বাজেয়াপ্ত করা সোনার পরিমাণ ১ কেজি ১৪০ গ্রাম। একটি প্যাকেট দেখে সন্দেহ হয় শুল্ক বিভাগের। সেটি আটকে দেন তারা। প্যাকেট খুলতেই সোনার ঝলক। থরে থরে সাজানো সোনার চাকতি। বিমানবন্দর শুল্ক বিভাগ জানাচ্ছে, বাজেয়াপ্ত করা সোনার বাজারমূল্য ৫৬ লক্ষ টাকার বেশি।
এর আগে বারবার কলকাতা বিমান বন্দর দিয়ে সোনা পাচারের চেষ্টা চলেছে। প্রতিবারই শুল্ক বিভাগ সেই পাচার আটকে দিয়েছে। গত মাসেই প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা মূল্যের সোনা বাজেয়াপ্ত করেছে শুল্ক দফতর। ধরা পড়ে এক ব্যক্তি। তারপর বিপুল মার্কিন ডলার সহ আরও এক ব্যক্তি ধরা পড়ে কলকাতা বিমান বন্দরে।