সভ্যতার শুরু হয়েছিল ভারতের মাটি থেকে। ঠিক তেমনই প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে ভারতবর্ষেরই মাটিতে চিকিৎসা পদ্ধতির উৎপত্তি হয়। সেই চিকিৎসা পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক নানাবিধ সামগ্রী ব্যবহার করে ওষুধ তৈরি করা হতো। যা মূলত ভেষজ বা উদ্ভিদজাত উপাদানের মাধ্যমে তৈরি হয়। ভারতের সেই ঐতিহ্যবাহী ওষুধের আন্তর্জাতিক মহলেও যথেষ্ট কদর রয়েছে। এবার সেই ওষুধের পসারে বিশেষ উদ্যোগী হল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু।(WHO)
ভারত সরকার এবং হু-এর যৌথ উদ্যোগে একটি বিশেষ গ্লোবাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কেবলমাত্র ঐতিহ্য নয়, থাকছে আধুনিকতাও। কারণ আধুনিক যুগের বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে ওই সকল ঐতিহ্যবাহী ওষুধের গুরুত্ব ও পসার বৃদ্ধিতে জোর দেওয়া হবে।
<
p style=”text-align: justify;”>চলতি সপ্তাহের শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং ভারত সরকারর মধ্যে এই বিষয়ে চুক্তি হয়েছে। স্থির হয়েছ যে এই গ্লোবাল সেন্টারের প্রতিষ্ঠা হবে গুজরাটের জামনগরে। আগামী মাসের ২১ তারিখ থেকে যাত্রা শুরু করবে ওই গ্লোবাল সেন্টার। এই প্রকল্পের জন্য ভারত সরকার ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে চলেছে। খুব স্বাভাবিকভাবেই এই উপায়ে দেশের ঐতিহ্যবাহী ওষুধের শুরু পসার ঘটবে এমন নয়, আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রেও ঘটবে বড় উন্নতি। এই চুক্তি সম্পন্ন হতেই উছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।