‘ধর্ষণকে ভোটের ইস্যু বানাবেন না’, হাওড়া থেকে কড়া বার্তা সায়নীর

দক্ষিণ কলকাতার একটি আইন কলেজে ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় রাজ্যজুড়ে (Saayoni Ghosh)  তীব্র প্রতিবাদ এবং উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকে রাজনৈতিক অঙ্গনে তুমুল…

Don’t Make Rape a Political Issue,’ Strong Message from Sayani in Howrah

দক্ষিণ কলকাতার একটি আইন কলেজে ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় রাজ্যজুড়ে (Saayoni Ghosh)  তীব্র প্রতিবাদ এবং উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এই মর্মান্তিক ঘটনার পর থেকে রাজনৈতিক অঙ্গনে তুমুল শোরগোল শুরু হয়েছে। শাসক ও বিরোধী পক্ষের মধ্যে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ চলছে। একদিকে যেখানে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস(Saayoni Ghosh)  কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করছে, অন্যদিকে বিরোধীরা রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনা করছে। এই আবহে হাওড়ায় তৃণমূলের এক গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর ভরসা রাখার বার্তা দিলেন তৃণমূল নেত্রী সায়নী ঘোষ(Saayoni Ghosh)  

সায়নী ঘোষ, যিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে তৃণমূল কংগ্রেসের (Saayoni Ghosh)  উজ্জ্বল মুখ হিসেবে পরিচিত, হাওড়ার ওই সভায় বললেন, ‘‘ধর্ষণের মতো ঘটনা কোনো রাজনৈতিক হাতিয়ার হতে পারে না। এটা আমাদের সমাজের জন্য কলঙ্ক, একটি অমানবিক অপরাধ। তবে, এই ধরনের ঘটনা নিয়ে রাজনীতি (Saayoni Ghosh)  করা ঠিক নয়।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বিরোধীরা বরাবরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে মিথ্যে প্রচারণা চালাচ্ছে। তবে, ২০২৬ সালে মমতাই ফের বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হবেন। আমি সেই বিশ্বাসই রাখতে চাই, এবং বাংলার জনগণও তাঁকে আবারও ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে।’(Saayoni Ghosh)  

   

এই বক্তব্যের মাধ্যমে সায়নী ঘোষ একটি গুরুত্বপূর্ণ (Saayoni Ghosh)  বার্তা দিতে চেয়েছেন, যেখানে তিনি ধর্ষণের মতো অমানবিক অপরাধকে রাজনীতির অংশ বানানো উচিত নয় বলে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘যারা এই ঘটনাকে রাজনৈতিক ইস্যু বানানোর চেষ্টা করছেন, তাদের উদ্দেশে(Saayoni Ghosh)  আমার একটা বার্তা, সেটা হচ্ছে— ‘ধর্ষণের রাজনীতি করবেন না’।’’

দক্ষিণ কলকাতার আইন কলেজের ঘটনাটি রাজ্য জুড়ে(Saayoni Ghosh)  তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। ওই কলেজে এক ছাত্রী ধর্ষিত হওয়ার পর, আন্দোলন এবং প্রতিবাদে রাজ্য উত্তাল হয়ে ওঠে। আইন কলেজের ছাত্রীরা রাস্তায় নেমে এসেছে, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনও এই ঘটনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছে। একই সঙ্গে, রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে সঠিক পদক্ষেপ না নেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। ধর্ষণের মতো ভয়াবহ অপরাধের ঘটনা (Saayoni Ghosh)  রাজনীতি এবং নির্বাচনী প্রচারের অংশ হয়ে ওঠে না, এমনটাই মনে করেন সায়নী ঘোষ। তাঁর মতে, এ ধরনের অপরাধকে ঘিরে যে শোরগোল চলছে, তা শুধু পরিস্থিতির গুরুত্বকে ম্লান করে দেয়(Saayoni Ghosh)  

রাজ্য সরকারের সমালোচনা করতে গিয়ে সায়নী বলেন, ‘‘বিরোধীরা(Saayoni Ghosh)  সবসময় মমতাদির নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সমালোচনা করে চলেছে। তারা আজও সেই একই পুরনো খেলা খেলছে। কিন্তু রাজ্যের মানুষ জানেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই একমাত্র নেত্রী যিনি বাংলার উন্নয়নে কাজ করছেন। তিনি একজন শক্তিশালী নেতা, যিনি রাজ্যের মানুষের জন্য কাজ করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’’(Saayoni Ghosh)  

Advertisements

তৃণমূল নেত্রী সায়নী ঘোষের এই বক্তব্যের পেছনে মূল বার্তা হল, গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একটি স্থিতিশীল এবং সমাধানমূলক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা। তিনি বলেন, ‘‘এই ধরনের ঘটনার পর, যা দরকার তা হল দ্রুত বিচার। ধর্ষণের মতো অপরাধের সঙ্গে রাজনীতি যুক্ত করতে হলে সেটা সমাজের জন্য ক্ষতিকর হবে।’(Saayoni Ghosh)  

রাজ্য প্রশাসনও এই ঘটনার পরপরই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। তদন্তকারী(Saayoni Ghosh)  সংস্থাগুলি এই ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। তবে, রাজ্যের শাসক দলের নেতারা বারবার অভিযোগ করছেন যে বিরোধী দলগুলি এই ধরনের ঘটনার প্রতি সংবেদনশীল নয় এবং তারা শুধুমাত্র রাজনীতি করার উদ্দেশ্যে এই ঘটনাকে মঞ্চ হিসেবে ব্যবহার করছে(Saayoni Ghosh)  

শেষ পর্যন্ত, সায়নী ঘোষের বক্তব্য স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে, তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যের মানুষকে আশ্বস্ত করতে চায় যে, তারা সবসময় মানুষের পাশে দাঁড়াবে এবং মমতা(Saayoni Ghosh)  বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এই রাজ্য এগিয়ে যাবে। ২০২৬ সালে মমতাই বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হবেন, এবং এই শঙ্কাকে দূর করে শাসক দল আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে, এমনটাই মনে করেন সায়নী।