আরজি কর কাণ্ডে ‘রাত-দখলকারী’দের বিরুদ্ধে এবার মামলা-তলব শুরু পুলিশের

আরজি কর কাণ্ডে রাত দখলকারী আন্দোলনকারীদের (RG kar protest) বিরুদ্ধে মামলা রুজু করছে কলকাতা পুলিশ। আন্দোলনের রেশ স্তিমিত হতেই এবার একে একে আন্দোলনকারীদের নোটিশ পাঠিয়ে…

west bengal police files cases against the convenors of reclaim the night rg kar protest

আরজি কর কাণ্ডে রাত দখলকারী আন্দোলনকারীদের (RG kar protest) বিরুদ্ধে মামলা রুজু করছে কলকাতা পুলিশ। আন্দোলনের রেশ স্তিমিত হতেই এবার একে একে আন্দোলনকারীদের নোটিশ পাঠিয়ে থানায় তলব শুরু হয়েছে। বেহালার সখের বাজারে ডায়মন্ড হারবার রোডে গত ৫ সেপ্টেম্বর রাত দখলের কর্মসূচি নিয়েছিলেন একদল তরুণী। অভিযোগ, তাঁরা জাতীয় সড়ক আটকে যানবাহন চলাচলে বাধা দিয়েছেন। যারফলে বিপাকে পড়তে হয়েছে বহু সাধারন মানুষকে। 

তারকেশ্বরের জন্য পৃথক মাস্টার প্ল্যান, বন্যা কবলিত মানুষের পাশে ভারতীয় জনতা পার্টির যুব মোর্চা

   

ওই অভিযোগ তুলে কর্মসূচির পাঁচ কনভেনারের বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ও জাতীয় সড়ক আইনের ধারা অনুযায়ী পুলিশ মামলা রুজু করেছে। ওই পাঁচ জনের বিরুদ্ধে বিএনএসের ৩৫ ধারায় জাতীয় সড়ক অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। বাঁকুড়া জিলা সারদামণি মহিলা মহাবিদ্যাপীঠের ভূগোল বিভাগের দুই ছাত্রীকেও একই কারণে ক্লাস থেকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

‘Ak-56’-এর উত্তরসূরী হয়ে দিল্লির মসনদে শপথ অতিশীর

ওই কলেজের সভাপতি তৃণমূলের প্রাক্তন মন্ত্রী শ্যামল সাঁতরা। তাঁর বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসে থ্রেট কালচারের অভিযোগে সরব হয়েছিলেন দুই ছাত্রী। রাস্তা আটকে অনুষ্ঠান করার জন্য ঠাকুরপুকুর থানার পক্ষ থেকে নোটিস পাঠানো হয়েছে রাত দখল কর্মসূচির অন্যতম উদ্যোক্তা মেঘনা বড়ুয়াকে। তবে নিয়ম মেনেই তিনি আন্দোলন করেছিলেন বলে জানিয়েছেন তিনি। 

ফের অশান্ত মণিপুর, অনুপ্রবেশ ৯০০ কুকি জঙ্গির

রাজ্য পুলিশের কথায়, শহরে রাস্তায় মিছিল-মিটিং বা অবস্থান করতে হলে পুলিশের অনুমতি নিতে হয়। তবে এক্ষেত্রে শুধুমাত্র স্থানীয় থানায় একটি মেল করে আন্দোলনে নেমে যাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। পুলিশের অনুমতিটুকুও নেয়নি ফলে আগে থেকে প্রস্তুতি নিতে পারেনি পুলিশ।