Kakdwip: ব়্যাগিংয়ের জেরে কাকদ্বীপে ছাত্রীর রহস্যমৃত্যু? তদন্তে গড়িমসির অভিযোগ

কোচিংয়ে র‍্যাগিংয়ের জেরে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল পড়ুয়ার। সেই স্কুল পড়ুয়ার রহস্যজনক মৃত্যুর কিনারা হয়নি এখনও। এ ঘটনা দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের। গত জুলাই মাসের…

Stop committed suicide

কোচিংয়ে র‍্যাগিংয়ের জেরে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল পড়ুয়ার। সেই স্কুল পড়ুয়ার রহস্যজনক মৃত্যুর কিনারা হয়নি এখনও। এ ঘটনা দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপের। গত জুলাই মাসের শেষে এক ছাত্রীর দেহ উদ্ধার হলেও এখনও গ্রেফতার নয় কেউ। এ নিয়ে পুলিশের ভূমিকায় প্রশ্ন উঠছে।

অভিযোগ, গত ২৭ শে জুলাই এফআইআর করা হলেও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি এখনও। অভিযোগ দুই সিনিয়রের বিরুদ্ধেও। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ব়্যাগিংয়ের জেরে পড়ুয়া স্বপ্নদীপের মৃত্যুর রেশ ধরে এবার কাকদ্বীপের ওই ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর প্রসঙ্গ উঠে আসছে।

   

এই ঘটনায় ছাত্রীর প্রেমের ঘটনা উঠে এসেছে। তার জেরেই গোন্ডগোলের সূত্রপাত। কাকদ্বীপ (Kakdwip) বাজার এলাকার এক কোচিং-এ পড়তে আসত ছেলেটি। সেই কোচিং-এ পড়ত মেয়েটিও‌। মেয়েটিকে উত্যক্ত করা হতো বলে অভিযোগ। অভিযুক্ত দুই সিনিয়র ছাত্র। প্রতিবাদ করলে দেওয়া হত হুমকি। পা ধরে ক্ষমা চাওয়ানো হত। সেই ভিডিও পোস্ট করা হয়। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তাদের পরিবারে প্রভাবশালী ব্যক্তির প্রভাব রয়েছে বলে জানা গেছে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে হোস্টেল ক্যাম্পাসে মৃত্যু হয়েছে স্বপ্নদীপের। এই মৃত্যু ব়্যাগিং করার কারণেই এমনটাই দাবি পুলিশের। তবে গোটা ঘটনায় উঠে আসছে ষড়যন্ত্রের ছাপ। সবকিছু যেন আগে থেকে পরিপাটি করে করা হয়েছে। বগুলার এই পড়ুয়ার মৃত্যুর পেছনে যারা দায়ী তারা পরিকল্পনামাফিক কাজ করেছিল। ব়্যাগিংয়ের সঙ্গে যুক্ত পড়ুয়া এবং প্রাক্তনীদের একাংশ হোস্টেল ছেড়েও পালায়।একটি বিষয় পরিষ্কার যে, ব়্যাগিংয়ের পরেই পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে।স্বপ্নদীপের মৃত্যুর পর থেকে বারংবার উঠেছে সেই ব়্যাগিংয়ের অভিযোগ। আর কাকদ্বীপের ওই ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর কেন তদন্তে ঢিলেমি উঠছে প্রশ্ন।