ছাত্রনেতা আনিস খানের মৃত্যুকে ঘিরে সরগরম গোটা পশ্চিমবঙ্গ। দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের জন্য আনিসের দেহ তুলতে গিয়েছে সিট। যদিও শেষ পাওয়া খবে অনুযায়ী, এখনো অবধি ছাত্রনেতার দেহ তুলতে পারেনি সিট। এখনো অবধি থমকে রয়েছে দেহ তোলার কাজ।
ছাত্রনেতার দেহ দ্বিতীয়বারের জন্য ময়নাতদন্ত ঘিরে শুরু হয়েছে জটিলতা। এই ময়নাতদন্ত ঘিরে প্রশ্ন তুলেছেন আইনজীবী। অন্যদিকে বেঁকে বসেছেন আনিসের পরিবার। পরিবারের দাবি, ডিস্ট্রিক্ট জজের উপস্থিতিতে তুলতে হবে আনিসের দেহ। ইতিমধ্যেই নাকি ডিস্ট্রিক্ট জজের সঙ্গে কথা বলেছেন সিটের আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, ঘটনাস্থলে রয়েছেন একজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট, সিটের সদস্যরা।
উল্লেখ্য, দ্বিতীয় বার ময়নাতদন্তের জন্য ছাত্রনেতা আনিস খানের দেহ কবর থেকে তুলতে সোমবার সকালেই সিটের সদস্যরা তাঁর আমতার বাড়িতে যান। তিন সদস্যের এই দলে রয়েছেন হাওড়ার বিএমওএইচ এবং এগজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট। তাঁরা প্রথমে আনিসের বাবার সঙ্গে কথা বলেন। তার পর শুরু হয় দেহ কবর থেকে তোলার প্রস্তুতি।
জানা গিয়েছে, তাঁরা আনিসের বাবাকে মৃতদেহ সনাক্ত করার জন্য যেতে বলেন। তিনি আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে জানান, তিনি যেতে পারবেন না বদলে যাবেন তাঁর বড়ছেলে এবং আনিসের কাকার ছেলে। এ ছাড়া গ্রামের ১০ থেকে ১২ জন সঙ্গে যাওয়ার কথা ছিল।