‘সব আঘাতের জবাব ভোটের মাধ্যমে দিতে হবে’, বাংলায় এসে হুঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর

একদিকে যখন সন্দেশখালির ঘটনাকে কেন্দ্র করে তপ্ত হয়ে রয়েছে বাংলা তখন এলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। লোকসভা ভোটের আগে মোদীর টার্গেট বাংলা। আজ…

একদিকে যখন সন্দেশখালির ঘটনাকে কেন্দ্র করে তপ্ত হয়ে রয়েছে বাংলা তখন এলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। লোকসভা ভোটের আগে মোদীর টার্গেট বাংলা। আজ হুগলীর আরামবাগে জনসভা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।

তিনি বলেন, ‘২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত বিকশিত হবে। গত ১০ বছরে ১৫০ নয়া রেল পরিষেবা। ভারত দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। জাতীয় স্তরে উন্নয়নই লক্ষ্য কেন্দ্রের। বঙ্গে রেলের আধুনিকীকরণ উন্নত করা প্রয়োজন। কৃষক, যুবকে শক্তিশালী করতে হবে। ১৩ হাজার কোটি টাকা রেলের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। রেল যাত্রায় বাংলার মানুষের নতুন অভিজ্ঞতা হচ্ছে। আজ অনেক কিছু বলার আছে।’ তিনি জানান, ‘তৃণমূলকে লুট করতে দেবো না। সব আঘাতের জবাব ভোটের মাধ্যমে দিতে হবে। আজ পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের মুখ্যমন্ত্রী ‘দিদি’কে জিজ্ঞাসা করছেন- সন্দেশখালিতে মহিলাদের উপর অত্যাচারের চেয়ে কিছু লোকের ভোট কি বেশি গুরুত্বপূর্ণ?। সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে ইন্ডিয়া জোটের সব বড় বড় নেতাই নীরব ছিলেন। ইন্ডি জোটের নেতারা গান্ধীজির তিন বানরের মতো। কংগ্রেস সভানেত্রী বললেন, ‘আরে ছোড়ো, বেঙ্গল মে তো ইয়ে সব চলতা রেতা হ্যায়’।’ 

   

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, “গত ১০ বছরে দেশের প্রায় ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে এসেছেন। এটি দেখায় যে আমাদের সরকারের দিক নির্দেশনা সঠিক, নীতিগুলি সঠিক এবং সিদ্ধান্তগুলি সঠিক। এর মূল কারণ হলো, উদ্দেশ্য সঠিক।”