Darjeeling: বনধে পাহাড় অচল করে শক্তি দেখালেন গোজমুমো নেতা গুরুং

Darjeeling

রাজনৈতিক জমি আগেই হারিয়েছেন। জিটিএ বোর্ড হাতছাড়া। তবে শক্তি কি আদৌ কমেছে গোজমুমো (গোর্খা  জনমুক্তি মোর্চা) দলের? শনিবার ২৪ ঘণ্টার দার্জিলিং (Darjeeling) পার্বত্য এলাকায় বনধের যে ছবি দেখা যাচ্ছে তাতে আলোচনায় ফের বিমল গুরুং। তাঁর আহ্বানে আরও কয়েকটি দল বনধে সামিল। জেলার মাটিগাড়ায় এক কিশোরীকে খুনের প্রতিবাদে পাহাড় অচল করার ডাক দিয়ে নিজের রাজনৈতিক অবস্থান শক্ত করতে মরিয়া গুরুং।

Advertisements

বনধে দার্জিলিঙে দোকানপাট বন্ধ। প্রবল বৃষ্টিতে বিচ্ছিন্ন পাহাড়ি এলাকা। এর মাঝে বনধ চলছে। মাটিগাড়ায় কিশোরীকে  খুনের অভিযোগের ঘটনয় পুলিশ মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। তার পরেও গুরুং বনধের ডাক দিয়েছেন।

দার্জিলিং ও কালিম্পং দুই পাহাড়ি জেলায় ক্ষমতার কেন্দ্র জিটিএ বোর্ড। এখানে ক্ষমতাশালী ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চা (বিজিপিএম)। তারা বনধে সামিল না হলেও বিরোধিকার পথে যায়নি। জিটিএ প্রধান অনীত থাপা বনধ নিয়ে নীরব।  বনধ সমর্থন করেছে গোর্খা সেবা সেনা, অজয় এডওয়ার্ডের হামরো পার্টি, বিজেপি, সিপিআরএমের মতো পাহাড়ি দলগুলি।

Advertisements

এর আগে দার্জিলিঙে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এক দিনের বনধ ডেকেছিল। তাতে দার্জিলিংয়ে প্রভাব পড়েছিল।  শিলিগুড়িতে প্রভাব পড়ে।  তবে এবার সমতল এলাকায় প্রভাব পড়েনি।