অধীরের পর কে হচ্ছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি? সামনে এল বিরাট নাম

   এক সময়ে অপরাজেয় নেতা (Congress) এবার নিজের গড়ে পর্যদস্তু হয়েছেন। ২৫ বছর পর সাংসদ পদ খুইয়েছেন। তবে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদে এখনও আসীন তিনি।…

Congress High Command forbade Adhir Chowdhury from leaving Delhi banglow indicating that he would become a Rajya Sabha MP, দিল্লির বাংলো ছাড়তে নিষেধ করে অধীর চৌধুরীকে রাজ্যসভায় পাঠানোর ইঙ্গিত কংগ্রেস হাইকমান্ডের
  

এক সময়ে অপরাজেয় নেতা (Congress) এবার নিজের গড়ে পর্যদস্তু হয়েছেন। ২৫ বছর পর সাংসদ পদ খুইয়েছেন। তবে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদে এখনও আসীন তিনি। তবে দিনকয়েক ধরেই তাঁর সেই পদ চলে যাওয়ার বিষয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। নিজেলে ‘অস্থায়ী সভাপতি’ হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী।

মল্লিকার্জুন খাড়গে কংগ্রেস সভাপতি হওয়ার পর কোনও রাজ্যেই সংগঠনে তেমন রদবদল ঘটেনি। এবারের লোকসভা ভোটে কিছু রাজ্যে ভালো ফল করলে, কয়েকটি রাজ্যে ভরাডুবি হয়েছে কংগ্রেসের। বলাই বাহুল্য, সেই তালিকায় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। এই সব রাজ্যে সভাপতি বদল নিয়ে কয়েকদিন ধরেই আলোচনা চলছে।

   

এহেন ডামাডোলের মধ্যে আবার অধীর বলে বসেছেন, তিনি প্রদেশ কংগ্রেসের ‘অস্থায়ী সভাপতি’। ফলে রাজ্যে কংগ্রেস সভাপতি বদলের জল্পনা আরও বেড়েছে। নতুন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হিসেবে অনেকের নামই হাওয়ায় ভাসছে। তবে যার নাম নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা চলছে, তিনি দলেন মালদহ দক্ষিণের কংগ্রেস সাংসদ ইশা খান চৌধুরী।

উদ্বোধনের কয়েক মাসেই ১৮ কোটির অটল সেতুতে ফাটল! অভিযোগ কংগ্রেসের, মুখ খুলল বিজেপি

গনিখান চৌধুরীর পরিবারের সদস্য ইশা যে দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত তা বকলমে বুঝিয়েও দিয়েছেন। বাংলা থেকে কংগ্রেসের টিকিটে একমাত্র জয়ী হয়েছেন ইশা। তাঁর কথায়, আমি পার্টির সঙ্গে আছি। দলে অনেক যোগ্য নেতা আছেন। তাদের মধ্যে আমিও একজন, অধীরবাবুও আছেন। দল যা সিদ্ধান্ত নেবে, সেটাই সবাই মেনে চলব।

এদিকে এর মধ্যে শুক্রবার বৈঠকে বসেছিল প্রদেশ কংগ্রেস শিবির। বহরমপুরের প্রাক্তন সাংসদ অধীররঞ্জন চৌধুরী, মালদহ দক্ষিণের সাংসদ ইশা খান চৌধুরী ছাড়াও দলের রাজ্যস্তরের বেশ কয়েকজন নেতা বৈঠকে যোগ দেন। যদিও সেখানে মূলত সাংগঠনিক বিষয় এবং ভোটের ফলাফল নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে খবর।

শনি থেকেই বৃষ্টি, বঙ্গে বর্ষা কবে? মনজুড়ানো পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের

দেশজুড়ে এবার সাত দফায় লোকসভা নির্বাচন হয়েছে। ৪ জুন ভোটের ফল প্রকাশিত হয়েছে। বাংলার ৪২টি আসনের মধ্যে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের ঝুলিতে গিয়েছে ২৯টি আসন। বিজেপি ১২টি আসন দখল করেছে। কংগ্রেস মাত্র একটি আসনে জয় পেয়েছে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের মতো এবারও বাংলায় খাতা খুলতে পারেনি বামেরা।