Raniganj: খনিতে ধস, প্রাক্তন বাম সাংসদ বংশগোপাল চৌধুরীর ফোনেই ইসিএল নামল উদ্ধারে

রাজ্যের খনি শিল্পাঞ্চলের রানিগঞ্জের (Raniganj) খনিতে ধস। বেশ কয়েকজনের চাপা পড়ে থাকার আশঙ্কা রয়েছে। উদ্ধারের দাবিতে খনির সামনে বিক্ষোভ সাধারণ মানুষের। পশ্চিম বর্ধমানের রানিগঞ্জের দক্ষিণকুঁড়ির…

রাজ্যের খনি শিল্পাঞ্চলের রানিগঞ্জের (Raniganj) খনিতে ধস। বেশ কয়েকজনের চাপা পড়ে থাকার আশঙ্কা রয়েছে। উদ্ধারের দাবিতে খনির সামনে বিক্ষোভ সাধারণ মানুষের। পশ্চিম বর্ধমানের রানিগঞ্জের দক্ষিণকুঁড়ির ঘটনা। ভিতরে কতজন জানা যায়নি।

ধসের খবর পেয়েই আসানসোলের প্রাক্তন CPIM সাংসদ বংশগোপাল চৌধুরী দ্রুত যোগাযোগ করেন ইসিএল কর্তৃপক্ষের সাথে। তিনি অভিযোগ করেছেন, ইসিএল শুরু করছিলনা উদ্ধার। আমি ফোন করি। শুরু হয় ততপরতা। সিপিআইএমের শ্রমিক শাখা সিটুর কয়লা শ্রমিক নেতা বংশবাবুর অভিযোগের জেরে খনি অঞ্চল সরগরম।

ইসিএল-এর খনিতে ধস, দুর্ঘটনায় জানা যাচ্ছে খনিতে কয়লা চুরি করতে গিয়ে বিপত্তি। রানিগঞ্জের নারায়ণকুড়ি খোলামুখ খনিতে কয়লা তুলতে যান মূলত মহিলারা। এরপর বুধবার বেলা তিনটে নাগাদ ধস নামে। সেখানেই সাত থেকে দশজনের চাপা পড়ার আশঙ্কা।

গ্রামবাসীদের দাবি, ইসিএল কর্তা থেকে শুরু পুলিশ কেউ সাহায্য করেননি। খবর পেয়ে এলাকার বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল পৌঁছন সেখানে। সারারাত ধরনায় বসেন তিনি। বস্তুত, এই কয়লাখনিতে মূলত ইসিএল কর্তৃপক্ষই কয়লা তোলে। তবে মাঝেমাঝে সেই উত্তোলন বন্ধ করে দেয়। আসানসোলের প্রাক্তন বাম সাংসদ বংশগোপাল চৌধুরীর দাবি ইসিএলের সাথে যোগাযোগ করি।

আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল বলেন, “এখানে অনেক বেআইনি কাজ হয়। ইসিএল সব জানে। এখানে বড় বড় গুহার মতো গর্ত হয়ে রয়েছে। সেইগুলোর মুখ বন্ধ করা হয়নি কেন।”