কেষ্টদাকে ভয় পাচ্ছে CBI, বিস্ফোরক প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক মিল্টন রশিদ

সিবিআই (CBI) বনাম অনুব্রতর দড়ি টানাটানির মাঝে বিন্দুমাত্র আক্রমণের জায়গা ছাড়তে নারাজ বিরোধীরা৷ সিবিআই তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে ক্রমাগত প্রশ্ন তুলছেন বিরোধী শিবিরের নেতারা৷ এবার সরব…

সিবিআই (CBI) বনাম অনুব্রতর দড়ি টানাটানির মাঝে বিন্দুমাত্র আক্রমণের জায়গা ছাড়তে নারাজ বিরোধীরা৷ সিবিআই তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে ক্রমাগত প্রশ্ন তুলছেন বিরোধী শিবিরের নেতারা৷ এবার সরব হলেন বীরভূমের কংগ্রেস নেতা ও হাঁসন কেন্দ্রের প্রাক্তন বিধায়ক মিল্টন রশিদ। দীর্ঘ সময় কংগ্রেসে ছিলেন মিল্টন ও অনুব্রত। এখন দুজন দুই শিবিরে।

congress

   

কলকাতা ২৪x৭ কে মিল্টন রশিদ বলেন, “সিবিআই দশবার ডাকার পরে কেষ্টদা একবার গিয়েছিলেন৷ আমার মনে হয় বীরভূম জেলার মানুষ যেমন কেষ্টদার অ্যান্টি স্যোশালদের ভয়ে চুপচাপ থাকে, সিবিআইও কেষ্টদাকে ভয় করে৷ কারণ, কেষ্টদা অভিযুক্ত, নাকি সাক্ষী, সেটাই সিবিআই ঠিক করতে পারছে না৷ যদি সাক্ষী হয়, তাহলে কেষ্টদাকে নিয়ে এত বাজার গরম করার কিছু নেই। আর যদি অভিযুক্ত হয়, তৎক্ষনাৎ সিবিআইয়ের উচিত তার কাজ শুরু করে দেওয়া”।

প্রাক্তন বিধায়ক মিল্টন রশিদের বক্তব্য, ” এতবার ডাকার পরেও কোনও অভিযুক্ত যদি হাজির না হয়, তাহলে আইনের কাজ কী? চার্জশিট হয়ে গেছে। যদি অনুব্রত মণ্ডলের নাম চার্জশিটে থাকে, তাহলে ওয়ারেন্ট ইস্যু হয়েছে। আবার কোর্টে যাওয়ার কী প্রয়োজন? যদি চার্জশিট না হয়ে থাকে তাহলে গ্রেফতার করতে কোর্টে যাওয়ার কী দরকার?”

অনুব্রতকে নিয়ে তৃণমূল কী সিদ্ধান্ত নেবে ? পড়ুন

পার্থের থেকে শিক্ষা নিয়ে অনুব্রত ইস্যুতে বিতর্কের আগেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে TMC

পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের প্রসঙ্গ টেনে কংগ্রেস নেতা মিল্টন রশিদের যুক্তি, “পার্থদাকে গ্রেফতার করার সময় আদালতের অনুমতি ছিল না। তাহলে কেষ্টদাকে গ্রেফতার করতে আদালতের অনুমতির কেন প্রয়োজন হবে? আমার মনে হয় কেষ্টদাকে ইডি, সিবিআই সকলেই ভয় পাচ্ছে”।