ভোটের আগে তৃণমূলের (TMC) লক্ষ্মীর ভান্ডার (Laxmi Bhander) প্রকল্প নিয়ে একাধিকবার কটাক্ষ করেছিল সিপিএম (CPIM)। রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পকে ‘উত্কোচ’ বলেও ব্যপক প্রচার চালিয়েছিল বাম নেতারা। কিন্তু সেই প্রচারে আখেড়ে কোনও লাভ হয়নি। বরং ভোটবাক্সে তার উল্টোটাই হয়েছে।
‘অপমান করুন, কিন্তু লড়াই ছাড়ব না’, অনুরাগের জাত তুলে মন্তব্যের পাল্টা রাহুল
তাই রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পকে নিয়ে গালমন্দ করার খেসারত দিচ্ছে দল। ভোট পরবর্তী পর্যালোচনায় এমনটাই মনে করছে আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। সম্প্রতি পার্টির চিঠিতে এমনটাই একথাই উল্লেখ করা হয়েছে।
শখ-স্বপ্নের অনন্য অনুভূতি, এবার ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন কোন কোন দেশে?
তৃণমূলের (TMC) লক্ষ্মীর ভান্ডারের (Laxmi Bhander) জন্য রাজ্যের নিম্নবিত্ত শ্রেনীর মহিলারা আর্থিক সাহায্য পেয়ে থাকেন। সেটাকে ‘উত্কোচ’ বলা ঠিক হয়নি। পার্টির চিঠিতে এই বিষয়টিকেই উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ”জনগণের মধ্যে, বিশেষ করে মহিলাদের মধ্যে তৃণমূলের প্রতি সমর্থনের অন্যতম উপাদান হল লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের (Laxmi Bhadar)মতো কিছু প্রকল্প ও জনকল্যাণমূলক ব্যবস্থা। কিছু পার্টি ইউনিট বা কর্মীদের ভ্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এই সব প্রকল্পকে উৎকোচ বা ‘ডোল’ বলে চিহ্নিত করার প্রবণতা রয়েছে। যা গরিব মানুষকে আমাদের থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়।”
বুধবারই ফের চেনা ছন্দে টলিপাড়া, কোন সূত্রে রফা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা?
পাশাপাশি দলের একাধিক খামতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে। দলের মহিলা কমরেডদের প্রচারে খামতির কথা বলা হয়েছে। তাঁরা রাজ্যের প্রান্তিকস্তরের মহিলাদের কাছে পৌঁছতে পারেনি। সেইসঙ্গে লক্ষ্মীর ভান্ডারের সমালোচনাও দলের একটি ভুল পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।