Visva Bharati: বিশ্বভারতীর পড়ুয়া বিক্ষোভের ধাক্কায় বিতর্কিত নোটিশ প্রত্যাহার

বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের (Visva Bharati) সঙ্গে পড়ুয়াদের সংঘাতে অবশেষে জয় পরাজয় নির্ধারণ হয়েছে। আন্দোলনের চাপে বিতর্কিত নোটিশ ফিরিয়ে নিল কর্তৃপক্ষ। ১৪ মার্চ বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ একটি বিজ্ঞপ্তি…

Visva Bharati: বিশ্বভারতীর পড়ুয়া বিক্ষোভের ধাক্কায় বিতর্কিত নোটিশ প্রত্যাহার

বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের (Visva Bharati) সঙ্গে পড়ুয়াদের সংঘাতে অবশেষে জয় পরাজয় নির্ধারণ হয়েছে। আন্দোলনের চাপে বিতর্কিত নোটিশ ফিরিয়ে নিল কর্তৃপক্ষ।

১৪ মার্চ বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে। এতে বলা হয়,যে সকল পরিক্ষার্থী পরীক্ষায় আসেনি তাদের সকলকে ফেল করানো হবে।এই ফেল নোটিশ বরখাস্ত করার জন্য বিশ্বভারতীর দুই পড়ুয়া মীনাক্ষী ভট্টচার্য ও সোমনাথ সৌ অনশন বসেন।

এর পর বেগতিক দেখে কর্তৃপক্ষ ফেল করানোর নোটিশ তুলে নেয়। পড়ুয়াদের দাবি হোস্টেল খুলতে হবে। কর্তৃপক্ষ সেই দাবি না মানায় পরীক্ষা বয়কট শুরু হয়।

আন্দোলনে চাপ তৈরি করতে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ নোটিশ দিয়ে জানায়, যারা পরীক্ষা দেবে না তারা ফেল করবে। টানা ১৬ দিন টালবাহানা চলেছে। বহু ছাত্র ছাত্রী পরীক্ষা বয়কট করছে। এছাড়া অনেকে অশান্তির জ্বেরে ক্যাম্পসে উপস্তিত হতে পারেনি।

Advertisements

নতুন নোটিশের জেরে ক্ষোভ আরও ছড়ায়। সোমবার রাত থেকে অনশন শুরু হতেই পরিস্থিতি জটিল হয়।প্রায় ১৬ ঘন্টা ধরে ঘেরাও বাংলাদেশ ভবনে বিশ্বভারতীর কর্মসচীব সহ অনান্য আধিকারিকরা। এর প্রভাব ঢাকা-নয়াদিল্লি কূটনৈতিক সম্পর্কের উপর পড়তে চলেছে। এই ভবনটি মূলত বাংলাদেশ সরকারের।

জানা গিয়েছে, বিশ্বভারতীর আন্তজার্তিক বাংলাদেশ ভবনে ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের বৈঠক ছিল। ওই সময় ছাত্র-ছাত্রীরা ও ভবনে ঢুকে পড়ে। অনশনে বসে পড়ে।কয়েকজন অধ্যাপক অধ্যাপিকা বেরিয়ে যান বাইরে।
তবে কর্মসচিব , যুগ্মকর্মসচিব ,পিআরও, আর বেশ কিছু আধিকারিক ঘেরাও হয়ে পড়েন। সোমবার মাঝ রাত নাগাদ শান্তিনিকেতন থানার পুলিস গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করার চেষ্টা করে। তবে বিশ্বভারতী কর্মসচিব ও অনান্য আধিকারিকরা বাইরে আসতে চাননি।