Paschim Bardhaman: দুর্গাপুরে গণতন্ত্রের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান কংগ্রেসের

বিগত ২০১৭ সালে পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরের কর্পোরেশন নির্বাচনে সাধারণ মানুষের সাংবিধানিক অধিকার এবং ভোটাধিকার হরণ করেছিল রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। এই অভিযোগে গণতন্ত্রের শ্রাদ্ধ করল…

বিগত ২০১৭ সালে পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরের কর্পোরেশন নির্বাচনে সাধারণ মানুষের সাংবিধানিক অধিকার এবং ভোটাধিকার হরণ করেছিল রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। এই অভিযোগে গণতন্ত্রের শ্রাদ্ধ করল জেলা কংগ্রেস। দুর্গাপুর পুরনিগমের ভোট স্থগিত কেন উঠেছে প্রশ্ন।

পুলিশ ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের যোগে তৃণমূল কংগ্রেসের বাহিনী  গত দুর্গাপুর কর্পোরেশনের নির্বাচনে এই অধিকার খর্ব করেছিল এমন অভিযোগ এনেছেন জেলার জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্ব।

গণতন্ত্রের আত্মার মুক্তি কামনায় আজ সকাল থেকে পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুর স্টিল মার্কেট পাঁচ মাথা মোড় সংলগ্ন এলাকায় শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গণতন্ত্রের অন্যতম প্রহরী হিসেবে এই দিনে সপরিবারে যেন সকলে উপস্থিত থাকেন তার জন্য সমস্ত রকম আয়োজন করা হয়েছিল। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিভিন্ন স্তরে। এমনকি নিয়মভঙ্গ অবস্থানও করা হয়েছে জাতীয় কংগ্রেসের পক্ষ থেকে। মন্ত্রোচারণ সহ সমস্ত রকম আয়োজন করা হয়েছে।

মন্ডপ চত্বরে শ্রাদ্ধানুষ্ঠানকে ঘিরে জাতীয় কংগ্রেসের কর্মী সমর্থক সহ নেতৃত্বরা এসে উপস্থিত হয়েছেন। শুধুমাত্র মন্ত্রোপাঠ, মন্ত্রোচারণ নয় নিয়মভঙ্গ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।

খাওয়া দাওয়ায় অংশগ্রহণ করছেন বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা জাতীয় কংগ্রেস পার্টির কর্মী সমর্থক থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষজন। রাজ্য জুড়ে গণতন্ত্র বিঘ্নিত, গণতন্ত্রের আত্মার শান্তি কামনায় এবার অভিনব কর্মসূচি গ্রহণ করল দুর্গাপুরের জাতীয় কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা। শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

সেখানে উপস্থিত এক কংগ্রেস কর্মীসমর্থক বলেন, “যারা সেদিন ঘটনার কান্ডারি ছিলেন তারা অন্য দলে গেছেন‌। ইডি সিবিআই এই সমস্ত নেতাদের ঘরে তারা তাড়া করে বেড়াচ্ছে। গণতন্ত্রের আত্মার শান্তির জন্য ও দুর্গাপুরের মানুষ যেন আবার ভোটগ্রহণ করতে পারে তার জন্য এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।”