এপার থেকে ওপারে চোরাচালান রুখল BSF, উদ্ধার বিপুল সোনা-নগদ টাকা

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ফের বড় সাফল্য পেল বিএসএফ (BSF)। কলকাতার ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)-এর সঙ্গে যৌথ অভিযানে বিএসএফ বহু চোরাচালানকারীকে গ্রেফতার করেছে। Advertisements পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া…

এপার থেকে ওপারে চোরাচালান রুখল BSF, উদ্ধার বিপুল সোনা-নগদ টাকা

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ফের বড় সাফল্য পেল বিএসএফ (BSF)। কলকাতার ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স (ডিআরআই)-এর সঙ্গে যৌথ অভিযানে বিএসএফ বহু চোরাচালানকারীকে গ্রেফতার করেছে।

Advertisements

পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার ১১ নম্বর রাজ্য সড়কের সীমানগরে ভারত-বাগলাদেশ সীমান্তের কাছে পরপর চারটি তল্লাশি অভিযানে ৭ জন চোরাচালানকারীকে গ্রেফতার করেছে ডিআরআই এবং বিএসএফ। ধৃতদের কাছ থেকে ১৬টি সোনার ইট ও ৯ কেজি ৫৭২ গ্রাম ওজনের একাধিক সোনার বিস্কুট উদ্ধার হয়েছে। শুধু তাই নয় নগদ ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৫০০ টাকা ও সোনা পাচারের জন্য ব্যবহৃত একটি গাড়ি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত সোনার মোট বাজার মূল্য ৬.৮৬ কোটি টাকা বলে জানিয়েছে বিএসএফ।

   

বিএসএফ সূত্রে খবর, গত ৪ জুলাই ডিআরআই বাহিনীর গোয়েন্দা দফতরকে সোনা পাচারের খবর দেয়। খবর পেয়ে বিএসএফের ৬৮ ব্যাটেলিয়ন এবং ডিআরআইয়ের একটি যৌথ দল সিমানগর এলাকায় ১১ নম্বর রাজ্য সড়কে যানবাহনের ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চালায়। ভোর সাড়ে পাঁচটা থেকে সকাল ন’টা পর্যন্ত চলা এই অভিযানে একটি সন্দেহজনক মারুতি ইকো গাড়ি থেকে ৪.৮ কেজি সোনা-সহ দুই পাচারকারীকে গ্রেফতার করে জওয়ানরা। এ সময় তল্লাশির সময় ৪ কেজি ৮২ গ্রাম সোনা সহ আরও চার পাচারকারীকে আটক করা হয়।

Advertisements

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পশ্চিমবঙ্গের করিমপুরের রামনগর গ্রামের একটি সন্দেহজনক বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১টি সোনার বিস্কুট ও নগদ ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৫০০ টাকাসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। নদিয়ার তেপুরের বাসিন্দা মূল পাচারকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ছাড়া গ্রেফতার হওয়া আরও ছয়জন নদিয়ার বাসিন্দা।