তিহার জেলেই ঠাঁই হতে পারে মমতার ‘বীর’ অনুব্রতর, ভয়ের কারণ এক বাহুবলী

আদালতে খারিজ আবেদন, মনে করা হচ্ছে জেল থেকে জেল এটাই আপাতত প্রধান গন্তব্য ‘বীরভূমের বাঘ’ ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্নেহধন্য গোরু পাচার মামলার অন্যতম অভিযুক্ত (Anubrata…

Anubrata Mondal cow smuggling case ed investigation

আদালতে খারিজ আবেদন, মনে করা হচ্ছে জেল থেকে জেল এটাই আপাতত প্রধান গন্তব্য ‘বীরভূমের বাঘ’ ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্নেহধন্য গোরু পাচার মামলার অন্যতম অভিযুক্ত (Anubrata Mondal) অনুব্রত মণ্ডলের। তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) বীরভূম জেলা সভাপতিকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইডি। জেরায় সন্তুষ্ট না হলে তিহার জেলে (Tihar Jail) হবে অনুব্রতর ঠিকানা। সেখানেই দেখা মিলবে এক বাহুবলী দীপক শর্মার (Deepak Sharma) সাথে। যার হাতের গুলি দেখে কুখ্যাত অপরাধীরা ভয়ে কুঁকড়ে যায়।

তিহারের জেলার দীপক শর্মার আসলেই একজন বাহুবলী। তিনি একজন বডি বিল্ডার। তিহার জেলের জেলর পদের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে আছেন। এই জেলে কুখ্যাত অপরাধীদের রাখা হয়। তাদের শায়েস্তা করা হয়। অপরাধীদের কাছে ভয়াল নাম তিহার জেল। এই জেলে আগে থেকেই আছে অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। রাজ্য পুলিশের কর্মী হিসেবে সায়গল সবসময় অনুব্রত মণ্ডলের পাশে থাকত। তদন্তে উঠে এসেছে গোরু পাচারের অর্থ লেনদেনের বিষয়টি সেই তদারকি করত।

গোরু পাচার মামলায় আসানসোল জেলে বন্দি অনুব্রত মণ্ডল। ইডি চায় দিল্লিতে জেরা করতে। আর দিল্লি যাওয়া আটকাতে মরিয়া অনুব্রত মণ্ডল কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেন। অনুব্রতকে রক্ষাকবচ দিল না হাইকোর্ট। ফলে অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে যেতে কোনও বাধা নেই ইডির। দিল্লি ও কলকাতা হাইকোর্টে একই আবেদন করায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা দিতে হবে অনুব্রত মণ্ডলকে।