Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে শান্তি ফেরাতে কড়া প্রশাসন

১৪৪ ধারা থেকে রুটমার্চ। ড্রোনে নজরদারি থেকে পুলিশি ব্যারিকেড। মাইকিং। সন্দেশখালির ( Sandeshkhali) শান্তি ফেরাতে কড়া প্রশাসন। উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের ডিআইজি ঘটনাস্থলে গিয়ে কড়া…

Sandeshkhali

১৪৪ ধারা থেকে রুটমার্চ। ড্রোনে নজরদারি থেকে পুলিশি ব্যারিকেড। মাইকিং। সন্দেশখালির ( Sandeshkhali) শান্তি ফেরাতে কড়া প্রশাসন। উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের ডিআইজি ঘটনাস্থলে গিয়ে কড়া বার্তা দেন। গ্রামবাসীদের উদ্দেশে বলেন, ‘কেউ কোনও রকম ঝামেলা করবেন না। গণ্ডগোল করবেন না। আদারওয়াইজ খুব কপালে কষ্ট আছে’

ভাঙচুর। আগুন। মহিলাদের বিক্ষোভ। বুধবার থেকে সন্দেশখালি ক্ষোভে ফুঁসছিল। দফায় দফায় গরম হয়ে ওঠে সন্দেশখালি। শুক্রবার থেকেই অ্যাকশনে পুলিশ। রাতেই সন্দেশখালিতে শান্তি ফেরাতে কড়া নির্দেশ দেয় নবান্নের শীর্ষমহল। বলা হয়, প্রশাসনকে সন্দেশখালিতে কড়া ব্যবস্থার নিতে হবে। দোষীদের শাস্তি দেওয়া হবে। পুলিশকে কড়া হাতে অশান্তি মেটানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।

নবান্নের নির্দেশের পরেই আরও তৎপর হয়ে ওঠে পুলিশ প্রশাসন। সন্দেশখালি ২ ব্লকে জারি হয় ১৪৪ ধারা। বন্ধ করে দেওয়া হয় ইন্টারনেট। পুলিশের পক্ষ থেকে নোটিস সাঁটানো হয় বিভিন্ন এলাকায়। ১৪৪ ধারা জারি নিয়ে শুক্রবার সকাল থেকেই শুরু হয় মাইকিং। চার জনের বেশি জমায়েত করা যাবে না।

Advertisements

এরিয়া ডমিনেশনে নামে পুলিশ। পুলিশের বড় বড় কর্তাদের নেতৃত্বে চলে রুটমার্চ। ড্রোনের মাধ্যমেও চলে নজরদারি। জায়গায় জায়দায় পুলিশি ব্যারিকেড। থমথমে সন্দেশখালিতে এভাবেই সতর্ক প্রশাসন। শান্তি ফেরাতে কড়া পুলিশ। অন্যদিকে সন্দেশখালি নিয়ে রিপোর্ট তলব করেন রাজ্যপাল। রাজ্য সরকারের কাছে রিপোর্ট চেয়েছেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।