মঙ্গলবার দিল্লিতে তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) সংসদীয় দলের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বিশেষ এই বৈঠকের মাধ্যমে আসন্ন সংসদের সম্ভাব্য বিশেষ অধিবেশনের জন্য দলীয় সমন্বয় ও কৌশল (TMC) নির্ধারণ করা হবে বলে খবর পাওয়া গেছে। চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রেক্ষিতে এবং দেশের জাতীয়(TMC) নিরাপত্তা সংক্রান্ত গুরত্বপূর্ণ কিছু বিষয় সামনে আসায় মোদি সরকারও সংসদে বিশেষ অধিবেশনের ব্যাপারে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্য অনুসারে, মোদি সরকার ‘অপারেশন(TMC) সিঁদুর’ নামে একটি বিশেষ পরিকল্পনার মাধ্যমে পহেলগাঁও হামলার পরবর্তী ঘটনার ধারাবাহিকতা (TMC) সংসদে তুলে ধরতে চায়। পাশাপাশি, পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদী চরিত্র আন্তর্জাতিক মঞ্চে তুলে ধরতে সরকার সচেষ্ট বলে জানা গেছে। এরই (TMC) প্রেক্ষিতে সংসদে একটি বিশেষ অধিবেশন ডাকার সম্ভাবনা বেশ জোরদার হয়েছে।
রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জোরালো জল্পন(TMC)
নয়াদিল্লি সূত্রে খবর, সোমবার থেকেই বিশেষ অধিবেশনের সম্ভাবনার কথা সারা দেশে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। প্রতিটি রাজনৈতিক (TMC) দলই এখন থেকে নিজেদের (TMC) অবস্থান ও কৌশল নির্ধারণে ব্যস্ত। এই রাজনৈতিক উত্তাপের মাঝেই তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদীয় দলের জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছে।
তৃণমূল নেতৃত্বের পক্ষ থেকে সব(TMC) সাংসদকে এই বৈঠকে উপস্থিত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যদিও দলের অন্যতম শীর্ষ সাংসদ এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বর্তমানে সংসদীয়(TMC) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বিদেশ সফরে থাকায় এই বৈঠকে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।
তৃণমূলের তরফে বৈঠকের বিষয়বস্তু নিয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখা হলেও, রাজনৈতিক (TMC) বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এটি আসন্ন বিশেষ অধিবেশনের প্রস্তুতি এবং সেই অধিবেশনে দলের অবস্থান ও কর্মপরিকল্পনা ঠিক করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা।
অপারেশন সিঁদুর ও পহেলগাঁও হামলার প্রেক্ষাপট
‘অপারেশন সিঁদুর’ নামক এই পরিকল্পনাটি মূলত পহেলগাঁও (TMC) হামলার পরে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা এবং সন্ত্রাসবাদ বিরোধী নীতির দিক থেকে গৃহীত পদক্ষেপের(TMC) সমন্বিত একটি প্রকল্প। সরকার চাইছে এই অপারেশনের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদকে কঠোরভাবে দমন করে আন্তর্জাতিক মহলে পাকিস্তানের ‘সন্ত্রাসবাদী’ চরিত্রের বিরুদ্ধে দৃঢ় বার্তা প্রদান করতে।
পহেলগাঁও হামলা, যা সাম্প্রতিককালে (TMC) দেশের রাজনীতিতে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে, তার পরবর্তী ঘটনা ও তদন্তের নানা তথ্য সংসদে তুলে ধরে জাতীয় নিরাপত্তার গুরুত্ব আরও একবার প্রতিষ্ঠিত করতে এই বিশেষ অধিবেশনের আয়োজন করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তুতি ও দৃষ্টিভঙ্গ(TMC)
এই বিশেষ অধিবেশনের সম্ভাবনার খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক শিবিরে সরগরম শুরু হয়েছে। বিরোধী দলগুলোর পাশাপাশি ক্ষমতাসীন দলও তাদের নিজস্ব কৌশল সাজাতে ব্যস্ত।
তৃণমূল কংগ্রেসের পাশাপাশি অন্যান্য বড় রাজনৈতিক দলও নিজেদের সাংসদদের নির্দেশনা দিচ্ছে যেন তারা এই বিশেষ অধিবেশনে সংহত অবস্থান নিয়ে উপস্থিত হন। এর মাধ্যমে তারা দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি এবং বিশেষ করে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী অভিযানের প্রতি নিজেদের বক্তব্য স্পষ্ট করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সংসদীয় নেতৃত্বের উদ্বেগ ও প্রত্যাশা
সরকারের তরফ থেকে বিশেষ অধিবেশনের(TMC) পরিকল্পনা একটি সময়োপযোগী উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে, কারণ সাম্প্রতিক সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ দেশের নিরাপত্তাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করছে। তাই সংসদের মাধ্যমে বিষয়গুলো বিস্তারিত আলোচনার সুযোগ তৈরি হওয়া প্রয়োজন(TMC)
তবে বিরোধীরা এ অধিবেশনকে রাজনৈতিক মঞ্চ হিসেবেও ব্যবহার করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই প্রত্যেক দলই তাদের বক্তব্য ও কৌশল নির্ধারণে যথেষ্ট সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।