Share Market: আপনি কি আছে এই ব্যাঙ্কের শেয়ার! তবে রাতারাতি আপনিও মালামাল

শেয়ার এখন নিম্নমুখী। তবে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দিতে কার্পণ্য করছে না এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক। যাঁদের হাতে সংস্থার শেয়ার রয়েছে তাঁদের ১৫৫০% ডিভিডেন্ড দেওয়ার কথা ঘোষণা করল দেশের…

শেয়ার এখন নিম্নমুখী। তবে শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দিতে কার্পণ্য করছে না এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক। যাঁদের হাতে সংস্থার শেয়ার রয়েছে তাঁদের ১৫৫০% ডিভিডেন্ড দেওয়ার কথা ঘোষণা করল দেশের বৃহত্তম বেসরকারি ব্যাঙ্ক। ব্যাঙ্কের পরিচালন পর্ষদ গত আর্থিক বছরের জন্য ১ টাকা শেয়ারের ফেস ভ্যালুতে এই লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার ফলে মোটা অঙ্কের টাকা পটেকে যেতে চলেছে এই ব্যাঙ্কের শেয়ার হোল্ডারদের। যার ফলে মন্দার বাজারেও বেশ স্বস্তিতে বিনিয়োগকারীরা। 

১৫..৫০ টাকা লভ্যাংশঃ বিএসই-তে ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ২৩ এপ্রিল সংস্থার বোর্ডের সভায় শেয়ার প্রতি ১৫.৫০ টাকা লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্তে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এটি ব্যাঙ্কের ১ টাকা শেয়ারের ফেস ভ্যালুর উপর ১৫৫০% রিটার্ন। তবে ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এই সিদ্ধান্তের চূড়ান্ত অনুমোদন এখনও নেওয়া হয়নি৷

   

১৩ মে পর্যন্ত শেয়ারের মালিকানাঃ যাঁদের কাছে চলতি বছর ১৩ মে পর্যন্ত ব্যাঙ্কের শেয়ার ছিল তাঁরা এই লভ্যাংশ পাওয়ার অধিকারী হবেন।

১০,০৫৫ কোটির মুনাফাঃ গত সপ্তাহে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক জানুয়ারি-মার্চ ত্রৈমাসিকের ফলাফল প্রকাশ করেছে। এই সময়ের মধ্যে ব্যাঙ্কের নিট মুনাফা গতবছরের তুলনায় ২৩% বৃদ্ধি পেয়েছে। ১০,০৫৫.২০ কোটি টাকা লাভ করেছে ব্যাঙ্ক। আগের অর্থবছর ২০২০-২১-এ একই সময়ে ব্যাঙ্কের মুনাফা ছিল ৮,১৮৭ কোটি টাকা।

সম্প্রতি HDFC ব্যাঙ্ক এবং HDFC লিমিটেড বিলয়ের কথা ঘোষণা করছে। দু’টি সংস্থা মিশে যাওয়ার পর লাভ-ক্ষতির হিসাব একসঙ্গে করা হবে। বিলয়ের পরে কোম্পানির স্টক ক্রমাগত নীচে পড়ছে। এইচডিএফসি লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং সিইও কেকি মিস্ত্রি ব্যাখ্যা দিয়েছেন, চতুর্থ ত্রৈমাসিকের ফলাফলে আগে কিছু সংশয় ছিল। ফলে বিলয়ের ফলে কী লাভ হতে চলেছে সেটা কোম্পানি খোলসা করতে পারেনি।