যুদ্ধের প্রস্তুতি! ফাইটার জেটকে আরও শক্তিশালী করছে পাকিস্তান

চিন থেকে ফিরেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। আর তারপরই ভারতের সঙ্গে লড়তে নিজেদের যুদ্ধবিমানকে উন্নতি করার দিকে মন দিয়েছে পাকিস্তান। ৫০টি JF-17 ব্লক III ফাইটার…

চিন থেকে ফিরেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। আর তারপরই ভারতের সঙ্গে লড়তে নিজেদের যুদ্ধবিমানকে উন্নতি করার দিকে মন দিয়েছে পাকিস্তান। ৫০টি JF-17 ব্লক III ফাইটার জেটকে ভারতের S-400 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের সাথে লড়াই করার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।

ব্লক III সিঙ্গেল ইঞ্জিনের JF 17 ফাইটারের এয়ারফ্রেম প্রতিপক্ষের বায়ুর প্রতিকূলতা এড়াতে এবং হাই টার্গেট ভ্যালু বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য নির্মিত করবে। তেজস ফাইটার জেটে ৪৫ শতাংশ কম্পোজিট মেটেরিয়াল রয়েছে। তবে পাকিস্তানের এই উদ্যোগ দেখে অনেকেই মনে করছেন এটি দুটি S-400 সিস্টেম ধারণ করতে সক্ষম যা চিনের PLA যথাক্রমে লাদাখ এবং অরুণাচল প্রদেশে। ভারতীয় মিগ-29 বিমান ও JF-17 একই রাশিয়ান RD 33 ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। জওয়ানরা এই ফাইটার জেট ব্যবহার করেন। কিন্তু প্রায়শই রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দেয়।

S-400 সিস্টেম যে শুধু আকাশ থেকে শত্রু বিমানের উপর নজরদারি করতে পারে তা নয়। রাফালের মতো এই ফাইটার জেটও সামনে থেকে শত্রুর মোকাবিলা করতে সক্ষম। এতে AESA ব়্যাডার। পাকিস্তানি JF -17 AWACS এবং চিনা ব়্যাডারের সাহায্য ছাড়া উড়তে পারে। এর একমাত্র ব্যতিক্রম হল উঁচু পার্বত্য অঞ্চল। আর তা শুধুমাত্র জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিদ্যমান। ভারতীয় বায়ুসেনার কাছে ৭০ কিলোমিটার রেঞ্জে এয়ার মিসাইল (MRSAM) রয়েছে। এছাড়া আকাশের (Akash) মতো ক্ষেপনাস্ত্রও রয়েছে ভারতের হাতে। কিন্তু S-400 কে ক্লোজ ইন ওয়েপন (CIWS) সিস্টেমের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এর মধ্যে পড়ে Russian Pantsir or American Phalanx ।