Murguma Travel Story: নদীর ধারে ছবির মতো গ্রাম – মুরগুমা

Murguma

পাহাড়ের কোলে ছবির মতো সাজানাে এক আদিবাসী গ্রাম।  ( Murguma  )পুরুলিয়ার শহর ছাড়িয়ে বাঘমুন্ডি আসতেই লাল পলাশের উচ্ছ্বাস। নেড়া পাহাড়ের মাঝেমধ্যে সবুজের ছোঁয়া। পাহাড়ের তলায় নানান নামের আদিবাসী গ্রাম। মাটির নিকোনাে দেওয়ালে ছবির আঁকিবুকি। মাঠ পেরিয়ে কলসি মাথায় আদিবাসী রমণীর জল আনতে যাওয়া দেখতে দেখতে শাল-পিয়ালের জঙ্গুলে রাস্তায়।

Advertisements

আঁকাবাঁকা পিচ ঢালা রাস্তার প্রতিটি বাঁকেই দৃশ্যপট বদল। হঠাৎই পাহাড়ের কোলে সুন্দর এক জলাধারের দেখা মিলবে। সাহারজোর নদী ঘিরে এক সুন্দর বাঁধ। আর সেই বাঁধের ধারে এক ছবির মতাে গ্রাম- মুরগুমা। শান্ত লেকের টলমল। জলে এসে পড়ে পাহাড়ের ছবি। সন্ধে নামলে মাদলের বােল ভেসে আসে মুরগুমা গ্রাম থেকে। সেই মাদলের তালে সামিল হত পারেন আপনিও। এই গ্রাম থেকে দেখে আসতে পারেন গুড়রাবেড়া গ্রাম ও গিড়গিড়া নদীর সুন্দর ঝরনা। শহরের থেকে সামান্য দূরে লাল পলাশ আর পাহাড় ঘেরা সবুজের আবেশ আপনার মন মাতিয়ে দেবে। ( Murguma  )

   

পাপমোচন থেকে রাজকীয় আড়ম্বর-ঘুরে আসুন গোলাপ শহর

কীভাবে যাবেন: ( Murguma  ) সাঁত্রাগাছি থেকে রূপসী বাংলা ছাড়ে সকাল ৬.২৫ মিনিটে। পুরুলিয়া পৌঁছবেন বেলা ১১.৫০ মিনিটে। তারপর গাড়িতে ৪৫ কিমি দূরে মরগুমা। হােটেলে বলে রাখলে গাড়ি পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। তবে এই পরিস্থিতিতে এই জায়গায় বেড়াতে গেলে বাইক অথবা পার্সোনাল কার-এ করে যাওয়াই ভাল।

Advertisements

Murguma

পবিত্র দরগা, পাহাড়ের মাথায় দুর্গ, সঙ্গে জানা-অজানা ইতিহাস: আজমেঢ়

কোথায় থাকবেন: বনপলাশী, ফোন: ৯৮৭৪৩৬১৯৫১। এখানে হােটেল অথবা টেন্টে থাকতে পারেন।