গভীর আলোচনার পর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের বার্তায় বেশ কিছুক্ষণ উত্তেজিত ছিলেন ঠান্ডা মাথার প্রাক্তন কেজিবি গুপ্তচর ভ্লাদিমির পুতিন। রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যে কী শলাপরামর্শ হয়েছে তা স্পষ্ট করেনি মস্কো। তবে রুশ সেনাকে ইউক্রেন অভিযান ও সেদেশে নিরস্ত্রীকরণের ঘোষণা করেছেন পুতিন।
রুশ সংবাদ সংস্থা তাস প্রেসিডেন্ট পুতিনের একটি ছবি প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে পুতিন ক্রেমলিনের খাস কামরায় বসে টেলিফোনে কথা বলছেন। তাঁর সঙ্গে আলোচনা করছিলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেই জানাচ্ছে তাস নিউজ।
বিবিসির খবর, তুরস্কের তরফে হামলা না করার অনুরোধ করা হয়। কিন্তু পুতিন অনড় থাকেন। পুতিন সামরিক অভিযান শুরুর পরেই ইউক্রেন জুড়ে পরপর বিস্ফোরণ হতে শুরু করেছে। এমনকি রাজধানী কিয়েভ শহরেও বিস্ফোরণ হয়।
রাশিয়ার তরফে ইউক্রেনকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়ার পরেই প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘তার প্রশাসনের সময়’ এই রুশ আগ্রাসন হত না। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের ফলে যে ‘দুর্বলতা’ দেখা দিয়েছে, সেটিও এই রুশ আক্রমণের জন্য আংশিক দায়ী বলে মন্তব্য করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।