Omicron: বাবা ভাঙ্গের সতর্কবার্তা দুনিয়ায় নতুন মারণ ভাইরাস হামলা করবে

News Desk: ২০২০-র শুরু থেকেই করোনা ভাইরাস গোটা দুনিয়াকে ঘরবন্দি করে রেখেছে। ২০২১ সালেও সেই ছবিটা বদলায়নি। বরং বছরের শেষে এসে করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট ওমিক্রন…

Omicron: বাবা ভাঙ্গের সতর্কবার্তা দুনিয়ায় নতুন মারণ ভাইরাস হামলা করবে

News Desk: ২০২০-র শুরু থেকেই করোনা ভাইরাস গোটা দুনিয়াকে ঘরবন্দি করে রেখেছে। ২০২১ সালেও সেই ছবিটা বদলায়নি। বরং বছরের শেষে এসে করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট ওমিক্রন (omicron) আরও আতঙ্ক ছড়িয়েছে। গোটা বিশ্ববাসী আশা করেছিলেন, ২০২২ সালটা অন্তত ভাল কাটবে।

কিন্তু এরই মধ্যে গোটা দুনিয়ার কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় ভাঙ্গেলিয়া পান্দেভা গুস্তেরভো ওরফে বাবা ভাঙ্গে (baba bhange) জানালেন, ২০২২ সালে এক নতুন প্রাণঘাতী ভাইরাস গোটা দুনিয়ায় ত্রাস ছড়াবে। ইতিমধ্যেই সাইবেরিয়ায় (sibaria) এই অচেনা ভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এমনকী, পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। একইসঙ্গে বাবা ভাঙ্গে জানিয়েছেন, আগামী বছর এশিয়ার (asia) একাধিক দেশে বড় মাপের বন্যা দেখা দেবে। বুলগেরিয়ার নাগরিক বাবা ভাঙ্গে জন্মান্ধ। দৃষ্টিহীন হলেও মনের চোখ দিয়েই তিনি ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নির্ভুল সতর্কবার্তা দিয়ে থাকেন।

২০০৪ সালে সুনামির সতর্কবার্তা তিনি আগেই দিয়েছিলেন। ২০০৩ সালেই বাবা ভাঙ্গে জানিয়েছিলেন, ২০০৪ সালে পৃথিবীর এক বিস্তীর্ণ অঞ্চল সুনামির আঘাতে বিপর্যস্ত হবে। তাঁর সেই সতর্কবার্তা অক্ষরে অক্ষরে মিলে গিয়েছিল। তাই ২০২২ নিয়ে বাবা ভাঙ্গের এই সতর্কবার্তা ইতিমধ্যেই বিশ্ববাসীর কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে। সাইবেরিয়ায় যে অজানা ভাইরাসের সন্ধান গবেষকরা পেয়েছেন তা নিয়ে ইতিমধ্যেই তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। অনেকেই মনে করছেন এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়লে তা নিঃসন্দেহে প্রাণঘাতী হয়ে উঠবে। বাবা ভাঙ্গে সেই কথাই বলেছেন।

Advertisements

একইসঙ্গে বাবা ভাঙ্গে জানিয়েছেন, ২০২২ সালে বহু দেশে জল সঙ্কট দেখা দেবে। মানুষ যদি সচেতন না হয় তবে এই জল সংকটের মাত্রা ক্রমশই আরও বাড়বে। পাশাপাশি বাবা ভাঙ্গে ভারতের জন্য যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন তা আদৌ আশাব্যঞ্জক নয়। এই প্রবীণ ভবিষ্যতবক্তা জানিয়েছেন, আগামী দিনে ভারতে পঙ্গপালের হানার আশঙ্কা রয়েছে। পঙ্গপালের আক্রমণে ভারতের বিস্তীর্ণ জমির ফসল সম্পূর্ণ নষ্ট হবে। পঙ্গপালের আক্রমণ এতটাই চরম আকার ধারণ করবে যে, দেশের খাদ্য ভাণ্ডারে টান পড়তে পারে। স্বাভাবিকভাবেই খাদ্য সামগ্রীর অভাব দেখা দিলে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়বে।