Titagarh Murder: পুলিশের ওপর চাপ না থাকলেই ধরা পড়বে খুনিরা, দলকে অস্বস্তি ফেললেন অর্জুন সিং

টিটাগড়ে তৃ়ণমূল গোষ্ঠী সংঘর্ষে তৃ়ণমূল সমর্থক হত্যাকান্ডে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানৌতর।সোমবার দুপুর পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি খড়দহ থানার পুলিশ। বিভিন্ন সূত্র মারফত সিসিটিভি দেখার…

টিটাগড়ে তৃ়ণমূল গোষ্ঠী সংঘর্ষে তৃ়ণমূল সমর্থক হত্যাকান্ডে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানৌতর।সোমবার দুপুর পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি খড়দহ থানার পুলিশ। বিভিন্ন সূত্র মারফত সিসিটিভি দেখার কাজ চলছে। এলাকায় নতুন করে উত্তেজনা না ছড়ানোর জন্য মজুত আছে রাফ। বিজেপির টিকিটে ব্যারাকপুরের সাংসদ ও এখন তৃণমূল নেতা অর্জুন সিং পুলিশের ভূমিকায় বলেছেন, রাজনৈতিক চাপ রয়েছেই। তার ওপর রাজনৈতিক চাপ না থাকলে তিনি গ্রেফতার করতে পারেন। কী সেই রাজনৈতিক চাপ ? তিনি বলেছেন, যারা এখন রাজনীতি করছে তারা তাদের অতীত ভুলে গেছে।

টিটাগড় গোষ্ঠী সংঘর্ষে মৃত্যু এক তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীর মৃত্যুর জেরে এলাকার হাওয়া গরম। দুই তৃ়ণমূল কাউন্সিলর গোষ্ঠির সংঘর্ষের মৃত্যুর পর থেকে এলাকা সরগরম। অর্জুন সিং বলেন, টিটাগড় হত্যাকান্ডে পুলিশের ওপর চাপ না থাকলেই ধরা পড়বে আততায়ীরা। ওসিকে সার্টিফিকেট দিয়েছেন অর্জুন সিং। পুলিশের তরফ থেকে তদন্ত চলছে বলে জানা গেছে। পুলিশ জানে কারা কোথায় মারপিঠ করেছে তাও কাউকে কেন ধরতে পারেনি তা ধোঁয়াশা। কেন প্রতক্ষ্যদর্শীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে না তাতেই উঠছে প্রশ্ন। মুখ খুলছে না পুলিশ।

   

অর্জুন সিং বলেন, “আইসি ধমক দিচ্ছে। প্রবলেম যারা রাজনীতিতে কোনোদিন ছিলনা, তারা রাজনীতিতে এসে অতীতকে ভুলতে পারছে না। ও একটা অ্যান্টি ক্রিমানাল অফিসার, মেরুদন্ড সোজা রয়েছে ওর। ঘুষ খায় না। একটা নিরীহ লোক মারা যাওয়ায় এলাকার লোকের বিরুপ প্রতিক্রিয়া আছে।” ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে ঘটে চলা এই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রায়শই হয়ে চলেছে।

সরাসরি মু়খ্যমন্ত্রী মমতার নাম নিয়ে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, এতো চলছেই। গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। এমএলএ, পঞ্চায়েত প্রধান সবার মধ্যে সংঘর্ষ লেগেই থাকে। সবার মধ্যে পয়সার রাজনীতি। তার জন্য সাধারণ কর্মীরা মারা যায়। এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতের বাইরে। সরকারও হাতের বাইরে চলে গেছে। দলের আর কী হবে।