Virender Sehwag: তিলকের জন্য সৌরভ উপদেশ সহবাগের

Virender Sehwag Shares Valuable Advice with Tilak Varma: গুজরাট টাইটানসের কাছে ৬১ রানে হেরে ফাইনালের আশা ভেঙে যায় মুম্বই ইন্ডিয়ানসের। আশানুরূপ ফল কেউই করতে পারেনি।…

Virender Sehwag Tilak Varma

Virender Sehwag Shares Valuable Advice with Tilak Varma: গুজরাট টাইটানসের কাছে ৬১ রানে হেরে ফাইনালের আশা ভেঙে যায় মুম্বই ইন্ডিয়ানসের। আশানুরূপ ফল কেউই করতে পারেনি। শুধু মাঝে সূর্য কুমার যাদব এবং তিলক বর্মা ম্যাচ বার করে আনার চেষ্টা করেছিল। তবে সে গুড়ে বালি ঢেলে দেন আফগান স্পিনার রশিদ খান। ১৩ বলে ৪৩ করে ফিরে যান তিলক।

গত বছর ধরেই কতকটা একা হাতেই দলকে টেনেছেন তিলক। আগেরবার সূর্য কুমার যাদবও সেরম ছন্দে ছিলেন না, এবার যদিও পাঁচশোর বেশি রান রয়েছে তাঁর। মুম্বইয়ের হয়ে তিনিই সবচেয়ে বেশি রান বানিয়েছেন।  তিলক বর্মাকে নিয়ে কথা হতে হতে ভারতের প্রাক্তন ওপেনার বীরেন্দ্র সহবাগ স্মৃতি রোমন্থন করলেন তাঁর নিজের ক্রিকেট জীবনের কথা। আরো বললেন, তিলকের উচিত তাঁর দুর্বলতাকে খুঁজে বার করা, যেমন তিনি নিজে করেছিলেন শুরুতে।

সহবাগ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “ওঁকে দু’টি বিষয়ের উপর নজর দিতে হবে; এক, ফিটনেস, দুই দক্ষতার। সেইসাথে মানসিকতার উপরও কাজ করতে হবে। এটা প্রায়ই হয় যখন কেউ নিয়মিত ক্রিকেট খেলে, তাঁকে সময়ের সাথে নিজেকে পরিবর্তন করতে হয়। কিন্তু তিনি যখন ক্রিকেট খেলছেন না, তখন তাঁকে তাঁর ফিটনেস এবং দক্ষতার দিকে মনোযোগ দিতে হবে। সূর্যকুমার যাদবের মতো, তিলকও তাঁর শটের জন্য প্রচুর অনুশীলন করেছেন।”

সহবাগ তাঁর নিজের ক্রিকেট জীবনের কথা উল্লেখ করে বলেন, “তিলক বর্মার উচিত তাঁর দুর্বলতার উন্নতির দিকে মনোনিবেশ করা। এটা আমাকে একটা কথা মনে করিয়ে দেয়। ১৯৯৯ সালে যখন আমি প্রথমবার ভারতের হয়ে খেলেছিলাম, তখন শোয়েব আখতারের হাতে আউট হয়ে গিয়েছিলাম। আমি ব্যাট নামানোর আগেই তাঁর বল আমার প্যাডে এসে লাগে।

তখন, দাদা (সৌরভ গাঙ্গুলী) আমাকে ডেকে একটা কথা বলেছিলেন… ‘যাও, ফাস্ট বোলিংয়ের বিরুদ্ধে অনুশীলন করো, যাতে তুমি আরও ভালোভাবে প্রস্তুত হতে পারো।’ আমি মিডল অর্ডারে খেলতাম, তাই আমি স্পিন পেতাম। এবং যখন ফাস্ট বোলারদের পেলাম, ততদিনে আমি সেঞ্চুরি করে ফেলেছি। একইভাবে, তিলক বর্মার দুর্বলতা কোথায়, ষেটাও ওঁকে খুঁজে বার করতে হবে।” এই বছর এগারো ম্যাচ খেলে ৩৪৩ রান করে তিলক বর্মা, স্ট্রাইক রেট ১৬৪.১১।